আর্কাইভ


পুতিন সুন্দর কথা বলেন কিন্তু প্রতিদিন সন্ধ্যায় বোমা মারেন: ট্রাম্প

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ‘সুন্দর করে কথা বলেন কিন্তু প্রতিদিন সন্ধ্যায় অন্য দেশে বোমা মারেন’ বলে মন্তব্য ...

৬৪ জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ শুরু হয়েছে: ফারুকী

দেশের ৬৪ জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণের কাজ আজ থেকে শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। ...

এলাকার ত্রাস ‘টুন্ডা বাবু’ গ্রেপ্তার, তবু আতঙ্কে ঘরছাড়া হাড্ডিপট্টির বাসিন্দারা

রাজধানীর দারুস সালাম এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী বাবু খান ওরফে \'টুন্ডা বাবু\' গ্রেপ্তার হলেও প্রতিশোধের ভয়ে ...

অভ্যুত্থানের পর সুব্রত বাইন দেশে ঢুকে আধিপত্য বিস্তারে অস্ত্র সংগ্রহ শুরু করেন

তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী \'সেভেন স্টার\' গ্যাং নেতা সুব্রত বাইন ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর ভারত থেকে দেশে ঢুকে ...

‘আমরাই জিতেছি’-ইসরায়েল তাদের উদ্দেশ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছে: ইরান

ইরানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী (আইন ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক) কাজেম ঘারিবাবাদি বলেন, ইরানের শাসনব্যবস্থা টিকিয়ে রাখতে সক্ষম ...

মিয়ানমারে ৩ শীর্ষ উলফা নেতা ‘নিহত’; হামলার কথা অস্বীকার ভারতের

মিয়ানমারে ড্রোন হামলায় আসামভিত্তিক বিদ্রোহী সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) তিন শীর্ষ নেতা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। রোববার (১৩ জুলাই) একাধিক বিবৃতিতে তারা দাবি করে, ভারতের সেনাবাহিনী এই হামলা চালিয়েছে। তবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এ অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেছে। gnewsদৈনিক ইত্তেফাকের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন উলফা জানিয়েছে, রোববার ভোরে মিয়ানমারে সংগঠনটির পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তর লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানো হয়। এতে সংগঠনের ১৯ জন নিহত ও আরও ১৯ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন উলফার লেফটেন্যান্ট কর্নেল নয়ন মেদ্দি, ব্রিগেডিয়ার গনেশ আসম এবং কর্নেল প্রদীপ আসম। বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, হামলা চলে মধ্যরাত ২টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত। মিয়ানমার সীমান্তসংলগ্ন নাগাল্যান্ডের লংওয়া থেকে অরুণাচলের পাংসাই পাস পর্যন্ত উলফার বেশ কয়েকটি ঘাঁটি লক্ষ্য করে এসব ড্রোন হামলা চালানো হয়। সংগঠনটি দাবি করে, ভারতীয় সেনাবাহিনী ইসরায়েলি ও ফরাসি ড্রোন ব্যবহার করেছে। তবে ভারতের সেনাবাহিনী ফরাসি ড্রোন ব্যবহার করে না বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। ভারতের সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে হামলার কথা অস্বীকার করে গুয়াহাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা কর্নেল এম এস রাওয়াত বলেন, ‘ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছে এ ধরনের কোনো হামলার তথ্য নেই।’ আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মাও জানান, এ ঘটনায় আসামের পুলিশ বা রাজ্যের ভূখণ্ড ব্যবহৃত হয়নি। ১৯৭৯ সাল থেকে আসামের স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র আন্দোলন চালিয়ে আসছে উলফা। ১৯৯০ সালে সংগঠনটিকে সন্ত্রাসী ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করে ভারত সরকার। নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে সংগঠনটির বেশিরভাগ নেতা আত্মগোপন করেন বাংলাদেশে। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী উলফার ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেয়। পরে অনেক জ্যেষ্ঠ নেতাকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ২০১৫ সালে বাংলাদেশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া উলফার জেনারেল সেক্রেটারি অনুপ চেটিয়াকেও ভারতের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং তিনিও শান্তি আলোচনায় যুক্ত হন। এর ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ও আসাম সরকার উলফার সঙ্গে শান্তি চুক্তি করে। ইত্তেফাক/এনএন...