আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিন দল নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’। জোটের অন্য দুটি দল আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। এ জোট গঠন নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক আহ্বায়ক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাদের।
রবিবার (৭ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, এনসিপি এক বছরের মাথায় এতোটা অপাংক্তেয় হয়ে যাবে, সেটাই আফসোসের বিষয়।
কাদের লিখেছেন, এনসিপি নতুন জোটে গেছে। তবে কেন জানি রাজনৈতিক অঙ্গনে একেবারে শুনশান নীরবতা! মনে হয় এ জোট বাড়তি কোনো ভ্যালু অ্যাড করতে পারেনি; সেজন্যই।
তিনি আরও লিখেছেন, অপার সম্ভাবনাময় তারুণ্যের এই দল এক বছরের মাথায় এতোটা অপাংক্তেয় হয়ে যাবে, সেটাই আফসোসের বিষয়। অথচ কে না চাইছে বাইনারির বাইরে গিয়ে তরুণদের এই দলটা দাঁড়াক?
কাদের লিখেছেন, দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, এস্টাবলিশমেন্টসহ দেশের আপামর জনতা চাইলেও এনসিপির গুটিকয়েক নেতারা চাই–নি। ফলস্বরূপ, এক বছরের মাথায় এই দলটিকে টিকে থাকার জন্য খড়কুটো আঁকড়ে ধরে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যেতে হচ্ছে!