মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আয়োজিত মশালমিছিলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ভাঙচুর করা হয় একটি গাড়ি। এ ঘটনায় সাত জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে দলীয় কর্মী স্বাধীন (২৪) ও সাইদুলের (২৫) অবস্থা গুরুতর হওয়ার ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান রতনকে। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কামরুজ্জামান রতনের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে মশালমিছিলের আয়োজন করেন মহিউদ্দিন আহমেদের সমর্থকরা। মিছিল শুরু করার আগে উভয়পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ভাঙচুর করা হয় উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেনের গাড়ি। এতে সাত জন আহত হন।
হামদর্দ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আশরাফ হোসেন রাজু সাংবাদিকদের বলেন, আহত অবস্থায় দুজনকে হাসপাতালে আনা হয়। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে জানতে বিএনপির প্রার্থী কামরুজ্জামান রতনকে ফোন দিলে ধরেননি। তবে স্থানীয় সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, আমি একটু অসুস্থ সেজন্য হাসপাতাল এসেছিলাম। হাসপাতালে থেকেই খবরটি শুনলাম, যা ঘটেছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক। এ ঘটনায় যারা জড়িত আমি তাদের সবার বিচার চাই। বিএনপি নেতাকর্মীদের বলবো আপনারা দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে চলুন আর ঐক্যবদ্ধ থাকুন।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমার ৫-৭ জন সমর্থককে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এদের মধ্যে গুলিবিদ্ধও আছে। এখনও পুরো বিষয়টি আমি বিস্তারিত জানি না। খোঁজখবর নিচ্ছি।
গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। আমাদের কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী তিন জন আহত হয়েছেন। একটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে কোনও গুলি বা ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা নিশ্চিত হতে পারিনি আমরা। এ ঘটনায় এখনও কাউকে আটক করা হয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আয়োজিত মশালমিছিলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ভাঙচুর করা হয় একটি গাড়ি। এ ঘটনায় সাত জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে দলীয় কর্মী স্বাধীন (২৪) ও সাইদুলের (২৫) অবস্থা গুরুতর হওয়ার ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান রতনকে। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কামরুজ্জামান রতনের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে মশালমিছিলের আয়োজন করেন মহিউদ্দিন আহমেদের সমর্থকরা। মিছিল শুরু করার আগে উভয়পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ভাঙচুর করা হয় উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেনের গাড়ি। এতে সাত জন আহত হন।
হামদর্দ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আশরাফ হোসেন রাজু সাংবাদিকদের বলেন, আহত অবস্থায় দুজনকে হাসপাতালে আনা হয়। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে জানতে বিএনপির প্রার্থী কামরুজ্জামান রতনকে ফোন দিলে ধরেননি। তবে স্থানীয় সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, আমি একটু অসুস্থ সেজন্য হাসপাতাল এসেছিলাম। হাসপাতালে থেকেই খবরটি শুনলাম, যা ঘটেছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক। এ ঘটনায় যারা জড়িত আমি তাদের সবার বিচার চাই। বিএনপি নেতাকর্মীদের বলবো আপনারা দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে চলুন আর ঐক্যবদ্ধ থাকুন।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমার ৫-৭ জন সমর্থককে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এদের মধ্যে গুলিবিদ্ধও আছে। এখনও পুরো বিষয়টি আমি বিস্তারিত জানি না। খোঁজখবর নিচ্ছি।
গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। আমাদের কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী তিন জন আহত হয়েছেন। একটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে কোনও গুলি বা ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা নিশ্চিত হতে পারিনি আমরা। এ ঘটনায় এখনও কাউকে আটক করা হয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বিএনপির দলীয় প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে আয়োজিত মশালমিছিলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় কয়েকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ভাঙচুর করা হয় একটি গাড়ি। এ ঘটনায় সাত জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৫টায় উপজেলার জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে দলীয় কর্মী স্বাধীন (২৪) ও সাইদুলের (২৫) অবস্থা গুরুতর হওয়ার ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়া হয় কেন্দ্রীয় কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. কামরুজ্জামান রতনকে। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জামালদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কামরুজ্জামান রতনের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে মশালমিছিলের আয়োজন করেন মহিউদ্দিন আহমেদের সমর্থকরা। মিছিল শুরু করার আগে উভয়পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ভাঙচুর করা হয় উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী হোসেনের গাড়ি। এতে সাত জন আহত হন।
হামদর্দ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আশরাফ হোসেন রাজু সাংবাদিকদের বলেন, আহত অবস্থায় দুজনকে হাসপাতালে আনা হয়। তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে জানতে বিএনপির প্রার্থী কামরুজ্জামান রতনকে ফোন দিলে ধরেননি। তবে স্থানীয় সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, আমি একটু অসুস্থ সেজন্য হাসপাতাল এসেছিলাম। হাসপাতালে থেকেই খবরটি শুনলাম, যা ঘটেছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক। এ ঘটনায় যারা জড়িত আমি তাদের সবার বিচার চাই। বিএনপি নেতাকর্মীদের বলবো আপনারা দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে চলুন আর ঐক্যবদ্ধ থাকুন।
জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমার ৫-৭ জন সমর্থককে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এদের মধ্যে গুলিবিদ্ধও আছে। এখনও পুরো বিষয়টি আমি বিস্তারিত জানি না। খোঁজখবর নিচ্ছি।
গজারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। আমাদের কাছে আসা তথ্য অনুযায়ী তিন জন আহত হয়েছেন। একটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে কোনও গুলি বা ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা নিশ্চিত হতে পারিনি আমরা। এ ঘটনায় এখনও কাউকে আটক করা হয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।