
এ ঘোষণার পরেই জরুরি বৈঠকে বসে বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্যরা।
বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
শুক্রবার রাত ১২টার দিকে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষ হয়েছে।
নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে লিখিত বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানাবে বিএনপি।
এর আগে শুক্রবার রাত ৯টায় ভার্চ্যুয়ালি স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। দলের স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যরা এতে অংশ নেন।
এদিকে নির্বাচনের তারিখে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ গণমাধ্যমকে জানান, দীর্ঘদিন ধরে পঞ্চাশের বেশি দল ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছিল। আমরা যৌক্তিকভাবে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আমাদের বক্তব্য সবসময় যুক্তি সহকারে উপস্থাপন করেছি। সে বিষয়টি আমলে না নিয়ে এমন সময়ে নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছেন, যে সময়ে পাবলিক পরীক্ষা থাকে, আবহাওয়া ঠিক থাকে না। এছাড়াও আমাদের জানামতে ফেব্রুয়ারির দিকে রমজান মাস শুরু হবে।
তিনি বলেন, এপ্রিলের প্রথমার্ধে যদি নির্বাচন করতে হয়, তাহলে (৪৫ দিন যে সময়সীমা লাগে তফশিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচন পর্যন্ত) রমজানের মধ্যেই ক্যাম্পেইন করতে হবে। এটা একটা অযৌক্তিক ধারণা। এ বিষয়ে দলের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনার পর বিএনপির আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।