
১৮ দিন বন্ধ থাকার পর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সব সেবা চালু হয়েছে। শনিবার সকাল থেকে হাসপাতালের সব সেবা চালু হয়।
জুলাই আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে কর্মচারীদের সংঘর্ষের জেরে প্রায় ১৬তম দিন বন্ধ থাকার পর ১৬ জুন সীমিত পরিসরে আউটডোরের সেবা চালু হয়। সীমিত পরিসরে হাসপাতালটির জরুরি বিভাগ তিন দিন ধরে চালু ছিলো।
গত ২৮ মে জুলাই আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে হাসপাতালের কর্মী, সাধারণ রোগী এবং তাদের স্বজনদের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকে হাসপাতালটিতে সব ধরনের চিকিৎসা সেবা বন্ধ হয়ে যায়। হাসপাতালটিতে শুধু জুলাই আহতরা অবস্থান করেন। অন্তর্বর্তী সরকার তাদের জন্য বিশেষ উদ্যোগে খাবার সরবরাহ করেছে।