
প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ বলেছেন, সরকার গঠনের পরপরই আমরা দেশি এবং বিদেশি গণমাধ্যমে এক ধরনের তথ্য সন্ত্রাসের কবলে পড়ি। প্রচুর গুজবের ওপর ভিত্তি ভারতীয় গণমাধ্যম বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য পরিকল্পিতভাবে নানা ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদ প্রকাশ করেছে। ভারত সংবাদ প্রকাশের নিয়মনীতি কোনো কিছুই মানেনি। তাদের সংবাদের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে গভীর ষড়যন্ত্র, সেই ষড়যন্ত্র আলহামদুলিল্লাহ ইতোমধ্যে ভেস্তে গেছে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না।
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) রাতে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। ফয়েজ আহম্মদ লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার লামচর ইউনিয়নের পানপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
ফয়েজ আহম্মদ বলেন, ভারতের সংবাদকে আমি সংবাদ বলছি না, যা প্রকাশ হয়েছে মিথ্যা-গুজব। ফেক নিউজ প্রচার হয়েছে, সেগুলোকে আমাদের মোকাবিলা করতে হয়েছে। ধীরে ধীরে সেই সংখ্যাটা কমেছে। মিথ্যা ও গুজবের এই সংখ্যাটা, দেশি অথবা বিদেশি গণমাধ্যমে বিশেষ করে বিদেশি গণমাধ্যমে কমে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে মফস্বলের সাংবাদিকরা। আপনাদের (মফস্বল সাংবাদিক) দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করায় বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে।

প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ বলেছেন, সরকার গঠনের পরপরই আমরা দেশি এবং বিদেশি গণমাধ্যমে এক ধরনের তথ্য সন্ত্রাসের কবলে পড়ি। প্রচুর গুজবের ওপর ভিত্তি ভারতীয় গণমাধ্যম বাংলাদেশের বিরুদ্ধে, সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে, বাংলাদেশের ধর্মীয় সম্প্রীতি নষ্ট করার জন্য পরিকল্পিতভাবে নানা ষড়যন্ত্রমূলক সংবাদ প্রকাশ করেছে। ভারত সংবাদ প্রকাশের নিয়মনীতি কোনো কিছুই মানেনি। তাদের সংবাদের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যে গভীর ষড়যন্ত্র, সেই ষড়যন্ত্র আলহামদুলিল্লাহ ইতোমধ্যে ভেস্তে গেছে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না।
বিজ্ঞাপন
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) রাতে লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। ফয়েজ আহম্মদ লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার লামচর ইউনিয়নের পানপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
ফয়েজ আহম্মদ বলেন, ভারতের সংবাদকে আমি সংবাদ বলছি না, যা প্রকাশ হয়েছে মিথ্যা-গুজব। ফেক নিউজ প্রচার হয়েছে, সেগুলোকে আমাদের মোকাবিলা করতে হয়েছে। ধীরে ধীরে সেই সংখ্যাটা কমেছে। মিথ্যা ও গুজবের এই সংখ্যাটা, দেশি অথবা বিদেশি গণমাধ্যমে বিশেষ করে বিদেশি গণমাধ্যমে কমে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে মফস্বলের সাংবাদিকরা। আপনাদের (মফস্বল সাংবাদিক) দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করায় বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে।
বিজ্ঞাপন
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে নিয়ে লেখা ভারতীয় সংবাদে স্থানীয় প্রশাসন, ভুক্তভোগীর কোনো বক্তব্য নেই। ঘটনা যাচাই-বাছাইয়ের কোনো ব্যাপার নেই। কলকাতায় বসে তাদের ধর্মীয় ও সংগঠনের নেতাদের বক্তব্য দিয়ে বাংলাদেশের সংবাদ প্রকাশ করা হয়। গুজব সোশ্যাল মিডিয়ায় নানাভাবে আসে। গুজব প্রতিরোধে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা সাংবাদিকদের।
লক্ষ্মীপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি হোসাইন আহমেদ হেলালের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক সাইদুল ইসলাম পাবেলের সঞ্চালনায় এসময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ লক্ষ্মীপুর সাংবাদিক সমিতির সভাপতি জাকির হোসেন লিটন ও সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান প্রমুখ।