কয়েক বছর আগে গুম হওয়া আয়নাঘরের একজন ভিক্টিম মেহেদি হাসান মুরাদ তার ফেসবুক পোস্টে বলেন, আজ আজমী, হুম্মাম সাহেবদের বর্ননা মতে অন্য রুমে গিয়ে তাদের টয়লেট সারতেন তারমানে তারা ছিলেন ভিআইপি আয়নাঘরে কিন্তু আমরা একইরুমে টয়লেট সারতে হত। কোন পর্দাও ছিল নাহ বদনা দিয়ে লজ্জাস্খান ঢাকতাম কোন রকম যেহেতু সিসি ক্যামেরা ছিল।
তিনি আরো বলেন, আমি তাজ্জাব হয়ে যাই আমার সাথেই আলেমও পাশের রুমে আবার নারীর কান্নার শব্দও শুনতাম তারাও কিভাবে ওপেন টয়লেট করছে ভেবে। আর আমাদের রুমে পা সোজা করে শুইলে কমোডের দুই পাশে তুই পা রাখতে হইছে, কাত হয়ে শুইলে শুধুমাত্র পা মেলা যেত। দুই হাত মোটেই মেলার মতন সাইজ ছিল নাহ আজ পরিদর্শন রুমগুলো আমার চেনা আয়নাঘর নাহ।