
‘আমরা ওই রাতে একটা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ছিলাম। খবর পেয়ে এসে দেখি উঠানে ও ঘরে অনেক মানুষ। ঘরে ঢুকে দেখি কেউ ফজর আলীকে মারছে, কেউ আমার মেয়ের নগ্ন ভিডিও করছে। আমি চিৎকার করেও কাউকে থামাতে পারিনি।পরে লোকজন এলে তারা চলে যায়।’ কথাগুলো বলছিলেন কুমিল্লার মুরাদনগরে ধর্ষণ ও নির্যাতনের শিকার ওই নারীর মা। ভুক্তভোগীর মা বলেন, ‘ফজর আমার মেয়েকে ধর্ষণ করেছে, বিবস্ত্রর অবস্থায় নির্যাতনও করেছে। কিন্তু তারা ভিডিও তা ছড়িয়ে দিল কেন।আমার মেয়ের তো এখন সবই শেষ।’