
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে চিকিৎসাধীন লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের নেতা আব্দুল মান্নান ছুটুকে দেখতে গিয়েছিলেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আব্দুল মান্নান ছুটুকে দেখতে যান শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি।
জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের তত্ত্বাবধানে ও জেডআরএফের রিহ্যাবিলিটেশন কমিটির আহ্বায়ক ডা. শাহ মুহাম্মদ আমানুল্লাহর সহোযোগিতায় আব্দুল মান্নানকে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে Bilateral AFO আর Dynamic Cock UP Splint প্রদান করা হয়।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সহ-সম্পাদক, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন রিহাবিলিটেশন কমিটির সদস্যসচিব ডা. পারভেজ রেজা কাকন, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) বিএমইউ শাখার সভাপতি ডা. এরফানুল হক সিদ্দিকী, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক স্বাস্থ্যবিষয়ক সহ-সম্পাদক ডা. এম আর হাসান, শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. হাসিবুর রহমান, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ডা. জহির, বেসরকারি মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কলেজ ছাত্রদলের সহ-সম্পাদক ডা. রাসেল হোসেন, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ডা. মীর সোহান, ইউনিভার্সাল মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ডা. কাজী তৌকির মাহমুদ, ঢাকা কমিউনিটি মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রদল নেতা জোবায়েল আলম পাভেল; শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ ছাত্রদল নেতা আজহারুল ইসলাম হামিম, সাকিব আমানসহ আরো অনেকে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে বিএনপির সমাবেশ থেকে ফেরার পথে চিটাগং রোডে আওয়ামী লোকজনের হামলার শিকার হন এবং তার সমস্ত শরীরে প্রায় ৪২টি গুরুতর জখম হয়। মিডিয়ার মাধ্যমে ছুটু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে চিকিৎসার আবেদন করলে গত ২২ সেপ্টেম্বর ছুটুর উন্নত চিকিৎসার জন্য ৭ সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড গঠিত হয় এবং তার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।