
এর আগে আদালতের এজলাসে উঠানোর সময় ব্যারিস্টার সুমন বলেন, দেশটাকে পুড়িয়ে ফেলছে ওরা। দেশটাকে রক্ষা করেন। নতুন প্রজন্মের সাথে আপনারা প্রতারণা করছেন, ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবে না।
এদিন কঠোর নিরাপত্তার বেষ্টনির মধ্যে সুমনকে আদালতের হাজতখানা থেকে এজলাসে তেfলা হয়। এরপর গ্রেপ্তার দেখানো বিষয়ে শুনানি শুনানি করেন রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। শুনানির শেষে তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। পরে তাকে আবারও হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন গত বছরের ১৮ জুলাই ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী আব্দুল আছেত শামীম আদালতের কাজ শেষে বাসায় ফিরছিলেন। পথিমধ্যে মুগদা থানাধীন বাবু ডাক্তারের গলিতে আসামিদের ছোঁড়া রাবার বুলেট তাঁর হাতে, কপালে, বুকে, চোয়ালে, পেটে লাগে। পরে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।
পুনরায় শরীরে জটিলতা দেখা দিলে ২০ আগস্ট মুগদা মেডিকেলে চিকিৎসা নেন। এ ঘটনায় গত ১ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৫১ জনকে এজাহারনামীয় আসামি করে মুগদা থানায় মামলা করা হয়। এ মামলায় সায়েদুল হক সুমন ২৫ নাম্বার এজাহারনামীয় আসামি।