
একটি সহিংস ঘটনার পর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে সুব্রত চন্দ্র দাস (বয়স নিশ্চিত নয়)। পরিবারের সদস্যদের বরাতে জানা যায়, ঘটনাস্থলে কেউ বা কেউ তার শরীরে আঘাত করেছে—পরিবারের শব্দে “কাটি দিয়েছে” বা “কাটি ফেলেছে” — যাতে তিনি গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন। ঘটনার সময় ঘটনাস্থলে পরিবারের কয়েকজন উপস্থিত ছিলেন; আহতের মাকে ট্রমাটিক অবস্থায় ধারাবাহিক আর্তনাদ করতে দেখা যায়—“আমার ছেলে… কাটি দিছে, কাটি ফেলাইছে রে” — এমন কথাই তিনি বারবার জোরে বলে জানিয়েছেন।
আহত সুব্রত চন্দ্র দাসের পারিবারিক পরিচয় অনুযায়ী তার পিতার নাম চিরঞ্জন দাস। পরিবার ও প্রতিবেশীদের কয়েকজনের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য থেকে জানা যায়, সাবেক সময়ে তিনি সরাসরি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন না; বর্তমানে তিনি চাকরি ও ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। আক্রান্ত হওয়ার কারণ ও হামলাকারীর পরিচয় এখনও স্পষ্ট নয়। পরিবারের কেউ কিশোর রাজনৈতিক বিরোধ, ব্যক্তিগত শত্রুতা বা অজানা কারণে হামলা হওয়া—এই সব সম্ভাব্য দিক উত্থাপন করেছেন, তবে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
সংঘটনার সময় অদূরে উপস্থিত অন্যান্য স্থানীয়রা ও প্রতিবেশীরা পুলিশকে অবহিত করেছেন; আহতকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া হয় এবং তার চিকিৎসা চলছে। এলাকায় থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ, স্থানীয়দের বয়ান এবং হাসপাতালের প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে ঘটনাস্থলে কিছু সময় নীরবতা ভাঙতে মিউজিক ও অন্যান্য বিজ্ঞাপন শুনেও পাওয়া গেছে—তবে এগুলো ঘটনার কারণ বা প্রতিপক্ষ নির্ধারণে সহায়ক কি না তা এখনই নিশ্চিত করা যাচ্ছে না।
পুলিশ ও অবস্থানিক কর্তৃপক্ষ ঘটনার তদন্তে নিয়োজিত আছে; আঘাতের প্রকৃতি ও হামলাকারীর শনাক্তে প্রযুক্তিগত সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। পরিবারের পক্ষ থেকে দ্রুত ন্যায়প্রার্থনার দাবি করা হচ্ছে এবং স্থানীয়ভাবে অনেকে ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন। আহতের স্বাস্থ্যগত অবস্থা সম্পর্কে হাসপাতালের চূড়ান্ত বর্ণনা ও তদন্তের অগ্রগতি পাওয়া মাত্র পরবর্তী প্রতিবেদনে তা যোগ করা হবে।