কিম ইকবাল (Kim Iqbal)
যারা ২০২৪ US Election এ ট্রাম্প এর জয়ের রিজন এনালাইসিস করেছেন, তারা নিশ্চয়ই খেয়াল করে থাকবেন যে, মূলধারার মিডিয়ার চেয়েও সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে সোস্যাল মিডিয়া। CNN, NBC News, New York Times, Washington Post এবং অন্যান্য ডেমোক্রেটিক leaned media থেকে কন্টিনিউয়াস ট্রাম্পের এগেইন্সটে নিউজ করলেও, ভোটের মাঠে তা খুব বেশি ইম্প্যাক্ট ফেলে নি।
বরঞ্চ, নির্বাচনের এক/দুই সপ্তাহ আগে Joe Rogan এর এক পডকাস্টে এসেছিলো ট্রাম্প। সেখানে ট্রাম্প টানা তিন ঘন্টা বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে গিয়েছে। পুরো সময়টাতেই সে ছিলো যথেষ্ট স্পন্টেনিয়াস. It was viewed by 35 million people just before the election.
আমার ল্যাবের পোস্ট ডক ডেমোক্রেট ভক্ত। যেদিন ট্রাম্পের পডকাস্টটি ইউটিউবে লাইভ হচ্ছিলো, আমাকে পাশে রেখে সে শুনতে ছিলো। এক পর্যায়ে বলেই ফেলল, “This guy seems so natural. And he knows what he is talking about. I might vote for him.” (সত্যি সত্যি কাকে ভোট দিয়েছিলো, সেইটা জানা নেই।)
আমেরিকা, ইউরোপ এর মিডিয়া গুলো যথেষ্ট ট্রান্সপারেন্ট থাকার চেষ্টা করলেও, পলিটিক্স এর বিষয়ে অনেকেই some how biased হয়ে যায়। তাই এসকল দেশের সাধারণ মানুষ নিউজের জন্য কিছুটা নিউট্রাল মাধ্যম খুজতে থাকে। আর তখনই Youtube এর পডকাস্ট সহ অনেক ইনডিভিজুয়াল শো গুলো বিকল্প মাধ্যম হিসেবে হাজির হয়। এবং মানুষ এগুলোই বেশি ফলো করে।
ইলিয়াস হোসাইনের গতকালের লাইভটি অলরেডি ৯৫ লাখ মানুষ ভিউ করেছে এবং সামনে আরো বাড়বে। অন্যদিকে পিনাকীরও বিশাল এক ফ্যান বেজ আছে। এ থেকে এটা অনুমেয় যে, এদের চ্যানেল গুলো থেকে দেওয়া যে কোন বক্তব্য, অনেক সাধারণ মানুষ চোখ বন্ধ করে ফলো করবে। পলিটিক্যাল পার্টি গুলো অবশ্যই চাইবে এই ফলোয়ারদেরকে তাদের দলের ভোট ব্যাংকে অন্তর্ভুক্ত করতে।
If I am not mistaken, they will act as a huge voter mobilizing tool.