মির্জা বেগ প্রথম বল থেকে খেললেন। ইনিংসের শেষ বলে এলবিডব্লিউ হলেন। পাকিস্তানের জার্সিতে তিন টি-টোয়েন্টি খেলে এই টপ অর্ডার ব্যাটার চট্টগ্রাম রয়্যালসের সর্বোচ্চ রান করলেন। নোয়াখালী এক্সপ্রেসের বিপক্ষে তাদের সংগ্রহ দাঁড়াল ৬ উইকেটে ১৭৪ রান।
মির্জা আক্রমণাত্মক ইনিংস খেলতে পারেননি। পুরো ২০ ওভার ব্যাটিং করলেও ৬৯ বল খেলে ৭ চার ও ২ ছয়ে করেন ৮০ রান। হাসান মাহমুদের বলে এলবিডব্লিউ হন তিনি। অপরাজিত থাকার লক্ষ্যে রিভিউ নিলেও উইকেট রক্ষা হয়নি।
কোটি টাকার মোহাম্মদ নাঈম মির্জার সঙ্গে ২৯ রান যোগ করে থামেন, ১১ বলে ১১ রান করেন চট্টগ্রাম ওপেনার। তারপর মাহফিজুল ইসলাম (১৬) ও মাহমুদুল হাসান জয় (১৭) বিশের ঘর ছুঁতে ব্যর্থ হন।
অধিনায়ক মেহেদী হাসান ১৩ বলে ২৬ রানের ইনিংস খেলেন ৩ চার ও ১ ছয়ে। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৫৮ রানের জুটি হয়েছে জয় ও মির্জার, ৪১ বল খেলেন দুজনে।
তার আগে পরে মাহফিজুলের সঙ্গে ৩৫ ও মেহেদীর সঙ্গে ৩৯ রানের জুটি ছিল পাকিস্তানি ব্যাটারের।
একমাত্র ওভারে বল হাতে নিয়ে জোড়া আঘাতে নোয়াখালীর সেরা বোলার সাব্বির হোসেন।