Salahuddin Ammar (সালাহউদ্দীন আম্মার)
মাঝে মাঝেই আমি বলে থাকি স্বায়িত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিপতি হলেন উপাচার্য।
দেখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটা ক্যাম্পাসের ভিসি এভাবে ধাক্কা খাচ্ছে নির্লজ্জের মতো!
আরে আপনার পার্সোনালিটি থাকলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে আলাদা দেখা করতেন!
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যখন দেখে তাদের ভিসি এভাবে পাতি নেতাদের মতো ডলা খাইতেছে তখন কি পরিমাণ আত্মসম্মানে লাগে একটাবার ভাবেন। ওনার থেকে বিএনপির নয়ন, জাকিরদের মূল্য হয়তো তারেক রহমানের কাছে বেশী।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে এইধরনের নির্লজ্জ কম নাই, শুনতাম আগে আওয়ামিলীগের প্রোগ্রামে প্রশাসনের বড় পদের গান্ডুরাও ছবি তোলার জন্য মেয়র,আওয়ামীলীগ সভাপতির পিছনে দাড়ানোর জন্য ঠেলাঠেলি করতো। এখনও এই সংখ্যা কম নেই।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবং শিক্ষকমন্ডলী যেহেতু নিয়মকে প্রচুর শ্রদ্ধা করেন তাহলে ৭৩ এর অধ্যাদেশের ৫৫(২) অনুযায়ী ক্যাম্পাসে সকল রাজনৈতিক পরিচয় দূর করতে হবে।
অর্থাৎ ক্যাম্পাসে শিক্ষক রাজনীতি চলবেনা। আপনারা নির্দিষ্ট কোনো দলের ব্যানারে কোনো আয়োজন করতে পারবেন না। এগুলোতে সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে আমি বাধা দিতে চাই কারন এর কারনে আপনারা অতি রাজনীতিবিদ হয়ে যাচ্ছেন আর নেতা,নেত্রীকে স্মরণ করতে করতে আসল দায়িত্ব ভুলে যাচ্ছেন।
আমি অধ্যাদেশ অনুযায়ী সকল প্রকার শিক্ষক রাজনীতি বন্ধের পক্ষে। এটাতো ভয়াবহ একটা সিন্ডিকেট ,এর বিরুদ্ধে কাজ করলে তদন্ত কমিটি কয়টা হবে আমার নামে?