
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার খবরে রাজধানীর গুলশানে তার বাসভবন ফিরোজার সামনে সকাল থেকেই জড়ো হতে শুরু করেছেন দলের শত শত নেতাকর্মী। খালেদা জিয়াকে বহনকারী এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে কিছুক্ষণের মধ্যেই ঢাকায় অবতরণের কথা রয়েছে। তবুও আবেগতাড়িত হয়ে উল্লসিত বিএনপির নেতাকর্মীরা।
গুলশান-২ এর ৭৯ নম্বর সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশ মিলিয়ে সেখানে গড়ে উঠেছে নিরাপত্তার কড়া বলয়।
দলীয় পতাকা হাতে নেতাকর্মীদের অনেকে জোর গলায় বলছেন, ‘দেশনেত্রী ফিরছেন—এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় স্বস্তি।’ কেউ কেউ আবার মুঠোফোনে ফেসবুক লাইভে আছেন ফিরোজার সামনে থেকে।
রাজনীতির মাঠে খালেদা জিয়ার এ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা। কারও কাছে এটি মাইনাস টু তত্ত্বের ব্যর্থতা, কারও কাছে এটি শুধু একজন নেত্রীর ঘরে ফেরা নয়—একটি রাজনৈতিক বার্তা।
আর ফিরোজার সামনে যারা অপেক্ষায়—তাদের জন্য আজকের সকাল এক বিজয়ের প্রত্যাশা। প্রশ্ন একটাই: নেত্রীর আগমনে কি রাজনীতির গতিপথ পাল্টাবে?