Image description

'বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা কমানোর সুপারিশ টাস্কফোর্সের' এটি বণিক বার্তার শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে, একীভূতকরণের মাধ্যমে দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা কমানোর সুপারিশ করেছে সরকার গঠিত বৈষম্যহীন টেকসই উন্নয়নের জন্য অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ ও প্রয়োজনীয় সম্পদ আহরণ বিষয়ক টাস্কফোর্স।

সীমিত শিক্ষা বাজেটের সঠিক ব্যবহার ও আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভালো অবস্থান নিশ্চিতে এ কৌশল নেয়া যেতে পারে বলে মনে করছেন টাস্কফোর্সের সদস্যরা।

টাস্কফোর্স কমিটির পক্ষ থেকে এ সুপারিশ সংবলিত একটি প্রতিবেদন গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

খবরে বলা হয়েছে, সীমিত শিক্ষা বাজেটের সঠিক ব্যবহার, সম্পদ ভাগাভাগির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক র‌্যাংকিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভালো অবস্থান নিশ্চিতে সরকারের উচিত কিছু পাবলিক ও কিছু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়কে একীভূত করার বিষয়টি বিবেচনা করা।

বণিক বার্তা

'রাশিয়ায় মৃত্যুমুখে আরো ১৮ যুদ্ধদাস'। খবরে বলা হচ্ছে, ইউরোপের উন্নত দেশে পা ফেললেই ঘুরে যাবে ভাগ্যের চাকা—দালালের এমন প্রলোভনে পড়েন নাটোরের সিংড়া উপজেলার হুলহুলিয়া গ্রামের হুমায়ুন কবির।

জমি বন্ধক রেখে ১৮ লাখ টাকা তুলে দেন দালালের হাতে। ভাগ্যবদলের যে স্বপ্ন বুকে নিয়ে দেশ ছেড়েছিলেন, তা স্বপ্নই থেকে গেল। ইউরোপে পা ফেলার আগেই দালালচক্র তাঁকে বিক্রি করে দেয় রাশিয়ায়।

সে দেশে গিয়ে তাঁকে বরণ করতে হয় যুদ্ধদাসের জীবন। শেষ পর্যন্ত আর প্রাণে বাঁচতে পারেননি। কালের কণ্ঠের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে এই নির্মম তথ্য।

গত ২৮ জানুয়ারি কালের কণ্ঠে 'রাশিয়ায় যুদ্ধে আট বাংলাদেশি' শিরোনামে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এ খবর দেখার পর দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে অনেক অভিযোগ আসতে শুরু করে।

চার দিন ধরে এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করেছে কালের কণ্ঠের অনুসন্ধান বিভাগ। এ পর্যন্ত ছয় জেলার অন্তত ১৮ জন যুদ্ধদাসের বিস্তারিত তথ্য মিলেছে।

কালের কন্ঠ

'২০ বাংলাদেশির লাশ লিবিয়া উপকূলে' আজকের পত্রিকার শিরোনাম এটি। খবরটিতে বলা হচ্ছে, লিবিয়া উপকূল থেকে ২০ ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইতালি অথবা গ্রিসে যাওয়ার সময় তাঁরা নৌকাডুবির শিকার হয়ে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে তাঁদের প্রায় সবাই বাংলাদেশের নাগরিক, এমন আশঙ্কা করছেন কূটনীতিকেরা।

লিবিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাস ঢাকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে গতকাল শনিবার বিষয়টি জানিয়েছে। তবে ঠিক কবে ভুক্তভোগীরা নৌকাডুবির শিকার হয়েছেন, তা কোনো কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করতে পারেনি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি বিভাগের পরিচালক এ এইচ এম মাসুম বিল্লাহ গতকাল রাতে জানান, ২০ মরদেহের সবগুলো লিবিয়ার ব্রেগা থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে আজদাদিয়া নামক স্থানে প্রায় গলিত অবস্থায় পাওয়া গেছে।

তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা যায়নি। তাদের সঙ্গে কোনো ভ্রমণ নথিও মেলেনি।

মাসুম বিল্লাহ বলেন, লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃপক্ষের ধারণা, নিহতদের সবাই বাংলাদেশের নাগরিক।

আজকের পত্রিকা

'ধনীদের কাছ থেকে বেশি কর আদায়ের সুপারিশ' প্রথম আলোর শিরোনাম এটি। এই খবরে বলা হচ্ছে, আয় ও সম্পদবৈষম্য কমাতে ধনীদের কাছ থেকে বাড়তি কর আদায়ের সুপারিশ করেছে অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ-সংক্রান্ত টাস্কফোর্স।

তারা দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রগতিশীল করব্যবস্থা চালুর পরামর্শ দিয়েছে, যে ব্যবস্থায় ধনীদের ওপর বেশি কর আরোপ করা হয়।

বৈষম্যহীন টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক কৌশল পুনর্নির্ধারণ ও প্রয়োজনীয় সম্পদ আহরণে গত ১১ সেপ্টেম্বর টাস্কফোর্স গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার।

গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে টাস্কফোর্সের প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।

প্রতিবেদনে টাস্কফোর্স বলেছে, ব্যক্তির নিজস্ব ও উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া সম্পদের ওপর সম্পদ কর আরোপে অবশ্যই অগ্রাধিকার দিতে হবে।

প্রথম আলো

মানবজমিনের শিরোনাম 'তেল-চিনির বাজার অস্থির হওয়ার শঙ্কা'। খবরটিতে বলা হচ্ছে, রমজানের মাসখানেক আগে ভোজ্য তেল ও চিনির বাজার অস্থির হওয়ার আশঙ্কা করছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা।

এরমধ্যে ছোলা ও চিনিসহ অন্যান্য পণ্যের পর্যাপ্ত আমদানির খবর এলেও বাজার নিয়ে আস্থা রাখতে পারছেন না অনেকে।

তাই সংকটের আগেভাগে দ্রুত সরবরাহ নিশ্চিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কঠোর পদক্ষেপ চান সংশ্লিষ্টরা।

রাজধানীর পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীরা আসছে রমজানে বাড়তি চাহিদার প্রস্তুতি হিসেবে চিনির মজুত করেছেন।

পাইকারিতে ১১৪ টাকা কেজিতে চিনি বিক্রি করলেও খুচরায় যা বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ২৫ টাকা।

সরবারহ সংকট না থাকলেও সব কোম্পানির চিনি পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করছেন তারা।

চিনির পাশাপাশি রমজানের মাস খানেক আগে ভোজ্য তেলেরও মজুতের প্রস্তুতি চলছে। তবে অনেক মুদি দোকানে মিলছে না রান্নার এ জরুরি উপকরণটি। এতে খুচরা পর্যায়ে দামের প্রভাব পড়ছে।

মানবজমিন

যুগান্তরের শিরোনাম 'ফের বিচারবহির্ভূত হত্যা'। এই খবরে বলা হচ্ছে, যৌথবাহিনীর হেফাজতে কুমিল্লায় যুবদল নেতো তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে এলাকায় তোলপাড় চলছে।

ঘটনার পর থেকে নগরীতে ক্ষোভ-বিক্ষোভে উত্তাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও এলাকাবাসী, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার সংগঠন হেফাজতে থাকাবস্থা?য় যুবদল নেতার মৃত্যুর ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছে।

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পরও ফের বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড নিয়ে বিস্ময় প্রকাশসহ নানামুখী প্রশ্ন তুলছেন।

বলা হচ্ছে, এ ধরনের বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড ঘটত পতিত স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের সময়ে।

কিন্তু এখন আবার কেন? প্রত্যেকে এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।

যুগান্তর

সমকালের শিরোনাম 'ধান আবাদের সুসময়ে চাষির দুঃসময়'। এই খবরে বলা হচ্ছে চাল উৎপাদনের সবচেয়ে বড় মৌসুমে বোরো আবাদে মাঠে নেমেছেন কৃষক।

বোরো থেকে আসে দেশের ৬০ শতাংশ চালের জোগান। এ ধান চাষে নেমেই কৃষক মেলাতে পারছেন না উৎপাদন খরচের হিসাব। সার-সেচসহ কৃষির সব উপকরণে টানতে হচ্ছে বাড়তি খরচের বোঝা।

এ কারণে মৌসুমের শুরুতেই দুশ্চিন্তা দানা বাঁধছে কৃষকের ঘরে ঘরে। উৎপাদিত খান যেচে খরচ তুলতে না পারার ঘোরে আছেন তারা। রাজনৈতিক ডামাডোলে কৃষকের কষ্টের রোদন সরকারের কানে পৌঁছে না।

দুঃসময়ে দেশের মানুষকে যারা ফসলের জোগান দিয়ে বাঁচিয়ে রাখেন, সেই কৃষকের কথা ভাবছে না কেউ।

ফলে ক্রমবর্ধমান উৎপাদন খরচের চোটে ধান আবাদ টিকিয়ে রাখা দরিদ্র কৃষকের কাছে দুঃসাধ্য ঠেকছে।

সমকাল

দেশ রূপান্তরের শিরোনাম 'গ্যাস বিদ্যুতে চতুর্মুখী সংকট'। এই খবরে বলা হচ্ছে, একদিকে গ্যাসসংকট, অন্যদিকে পুরনো বিপুল পরিমাণ দেনার ঘানি।

সঙ্গে আছে ডলার সংকট। এ ছাড়া গরমে বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা। এই চার কারণে আসন্ন গ্রীষ্ম ও রমজানে এবারও গ্যাস-বিদ্যুৎ নিয়ে বড় সংকটের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

পরিস্থিতি যতটা সামাল দেওয়া যায়, সেই চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। মার্চ মাসে রমজান।

এ সময় গরমও শুরু হবে। আর ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় সেচ মৌসুম। ফলে মার্চ থেকে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে।

চাহিদার অতিরিক্ত সক্ষমতার বিদ্যুৎকেন্দ্র থাকলেও প্রয়োজনীয় জ্বালানির অভাবে এবারও গ্রীষ্মে বিদ্যুৎসংকটে লোডশেডিং বাড়বে।

লোডশেডিং কমাতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ বাড়ালে বাড়বে গ্যাসেরও সংকট। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়বে সাধারণ মানুষ।

দ্য ডেইলি স্টার

ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের শিরোনাম 'Likely reform proposal: Govt officials may be able to retire after 15yrs'.

এই খবরে বলা হচ্ছে, সরকারী কর্মচারীদের জন্য, পেনশন সুবিধা সহ স্বেচ্ছা অবসরের জন্য বর্তমানে ২৫ বছর চাকরি করতে হয়।

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন এই সময় কমিয়ে ১৫ বছর করার সুপারিশ করবে।

কর্মীদের ২৫ বছর বা তার বেশি সময় ধরে চাকরি করার পরে অবসর নিতে বাধ্য করে এমন একটি আইনি বিধান বাতিল করার সুপারিশ করতে পারে কমিশন।

এই সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকারি চাকরি আইন- ২০১৮-এর ৪৪ এবং ৪৫ ধারাগুলো সংশোধন করতে হবে৷

সুপারিশগুলো চূড়ান্ত করতে গতকাল সভা করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। তারা পাঁচ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টাকে সুপারিশ হস্তান্তর করবে।

বর্তমানে, যদি কোনো সরকারি কর্মচারী ২৫ বছরের আগে স্বেচ্ছায় অবসর নেন, তবে তারা পেনশন সুবিধা পাননা।

নিএ

নিউ এজের শিরোনাম 'FID undermines Bangladesh Bank autonomy'. খবরে বলা হচ্ছে, সাম্প্রতিক টাস্কফোর্সের প্রতিবেদনে অর্থনীতিবিদেরা বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন ভেঙে পড়ার জন্য দুর্বল নেতৃত্ব এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে দায়ী করেছেন।

তারা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দুর্বল নেতৃত্বের কারণেই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ শাসনামলে গত ১০-১৫ বছরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীনে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া 'অর্থনীতির পুনঃকৌশলীকরণ এবং ন্যায়সঙ্গত ও টেকসই উন্নয়নের জন্য সংস্থান সংগ্রহের বিষয়ে টাস্ক ফোর্সের প্রতিবেদন' শিরোনামের একটি নথিতে এই পর্যবেক্ষণ প্রকাশ করা হয়েছে।

নয়াদিগন্ত

'৮ মেগা প্রকল্পের ৭৫২ কোটি ডলার লোপাট!' এটি নয়াদিগন্তের শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে, ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় নেয়া আটটি মেগা প্রকল্প থেকে ৭৫২ কোটি মার্কিন ডলার জালিয়াতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়েছে।

প্রতি ডলার ১২০ টাকা করে ধরা হলে বাংলাদেশী মুদ্রায় যার অঙ্ক দাঁড়ায় ৯০ হাজার ২৪০ কোটি টাকা।

প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ৬৮ শতাংশ বাড়িয়ে নিয়ে এ বিশাল পরিমাণ অর্থ লোপাট করা হয়েছে।

ব্যয় বৃদ্ধির কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে প্রকল্প হাতে নেয়ার সময় দুর্বল পরিকল্পনা ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ত্রুটি এবং দুনীতি ও প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব।

এই লোপাটের পেছনে মন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ, মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক দাতাদের ভূমিকা ছিল বলে প্রমাণ মিলেছে।

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত টাস্কফোর্সের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।

এই আট মেগা প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে- পদ্মা সেতু প্রকল্প, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প, যমুনা রেল সেতু প্রকল্প, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু টানেল, ঢাকা এমআরটি লাইন-৬, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প এবং বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লাইন-৩ প্রকল্প।