আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে প্রকাশিত পত্রিকার পাতাজুড়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার খবর প্রাধান্য পেয়েছে।
গুরুত্বপূর্ণ ১২৭ নেতা নিরাপত্তা ঝুঁকিতে— দেশ রূপান্তরের প্রথম পাতার একটি প্রতিবেদনের শিরোনাম এটি।
এতে বলা হয়েছে, কোন কোন নেতা নিরাপত্তার ঝুঁকিতে আছেন, তাদের তালিকা করতে সম্প্রতি নির্দেশ দেয় সরকার।
সেই আলোকে পুলিশের সবকটি ইউনিট বিশদ অনুসন্ধান চালিয়ে একটি প্রতিবেদন (তালিকা) তৈরি করেছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
সূত্রটি জানায়, তালিকায় আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টি বাদে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ প্রায় সবকটি দলের ১২৭ জন নেতার নাম রয়েছে।
এই তালিকায় ঢাকার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন জেলার গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের নাম রয়েছে।
ইতোমধ্যে তালিকার বিষয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে সরকারের হাইকমান্ডকে অবহিত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বেশ কিছু সুপারিশের কথা বলা হয়েছে। নেতাদের বাসাবাড়িতে নিরাপত্তা দেওয়ার পাশাপাশি গানম্যানও দিতে বলা হয়েছে।
কী কারণে নিরাপত্তা দিতে হবে, সেই তথ্যও উপস্থাপন করা হয়েছে।

ইংরেজি দৈনিক দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রধান সংবাদ— Tarique Rahman returns home today; অর্থাৎ আজ দেশে ফিরছেন তারেক রহমান।
এতে বলা হয়েছে, দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসন শেষে আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তার এই প্রত্যাবর্তনকে স্বরণীয় করে রাখতে বিএনপি ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে।
তারেক রহমানকে বহনকারী ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
সেখান থেকে তিনি ৩০০ ফুট এলাকা হয়ে মা খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং তারপর সরাসরি গুলশানে নিজ বাসায় যাবেন।
এর মধ্যে তার প্রত্যাবর্তন ঘিরে ৩০০ ফুট এলাকায় একটি আয়োজনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিএনপি বলছে, সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য দেশবাসীর উদ্দেশে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাতেই এই আয়োজন।
এদিকে, দেশে পৌঁছানোর পর তার আগামী কয়েকদিনের ব্যস্ত সূচিতে ব্যক্তিগত কর্মসূচি ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আগামীকাল শুক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও পিতা জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে যাবেন তারেক রহমান। এরপর সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন এবং সেখানে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
পরদিন শনিবার শরিফ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত, নির্বাচন কমিশনে গিয়ে ভোটার নিবন্ধনের আবেদন এবং জুলাই আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পঙ্গু হাসপাতাললে যাওয়ার কথা রয়েছে।

নাশকতার শঙ্কা না থাকলেও সর্বোচ্চ নজরদারিতে ঢাকা— নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার শিরোনাম এটি।
এই খবরে বলা হয়েছে, তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে কেন্দ্র করে ঢাকাজুড়ে অভূতপূর্ব নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর ভাষ্য অনুযায়ী, তার আগমন ঘিরে তাৎক্ষণিক কোনো নাশকতার নির্দিষ্ট শঙ্কা নেই।
তবে সম্ভাব্য যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও নজরদারির মধ্যে রাখা হয়েছে পুরো ঢাকা মহানগর।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দুই হাজারের বেশি পুলিশ ও অন্যান্য সংস্থার সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার সকাল থেকেই গোয়েন্দারা সমন্বিতভাবে কাজ শুরু করেছেন বলে জানা গেছে।
নিরাপত্তা ছক অনুযায়ী রেড-ইয়েলো-হোয়াইট জোনে নিরাপত্তা বিভাজনকরা হয়েছে। এর মধ্যে রেড জোনে প্রবেশের জন্য বিশেষ সিকিউরিটি কার্ড বাধ্যতামূলক। ইয়েলো জোনেও আলাদা পরিচয়পত্র প্রয়োজন। হোয়াইট জোনে সাধারণ মানুষ চলাচল করতে পারবেন।
এছাড়া, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, গুলশান-২ ও এভারকেয়ার হাসপাতাল এলাকায় ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধ করেছে ডিএমপি।

ড. ইউনূসের বিশেষ সহকারী খোদা বখসের পদত্যাগ— কালের কণ্ঠের প্রথম পাতার খবর এটি।
এতে বলা হয়েছে, শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার পর থেকেই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগ দাবি করে আসছিল ইনকিলাব মঞ্চ।
তারও আগে বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগ চেয়ে আসছিল। এবার তিনি দায়িত্ব ছাড়লেন।
গতকাল বুধবার তার পদত্যাগ সংক্রান্ত জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় নির্বাহী ক্ষমতা অনুশীলনের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরীর পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে। এই পদত্যাগ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
খোদা বখস চৌধুরী ২০০৬ সালের ২ নভেম্বর থেকে ২০০৭ সালের ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশের মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন দেশের ৪৭ শতাংশ মানুষ— বণিক বার্তার প্রথম পাতার খবর এটি।
এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রকাশিত সিটিজেন পারসেপশন সার্ভে (সিপিএস) ২০২৫-এর চূড়ান্ত প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে, জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন ৪৭ দশমিক ১৭ শতাংশ মানুষ।
দেশের ৩৩ দশমিক ৯১ শতাংশ মানুষ শারীরিক হামলার আশঙ্কায় থাকার কথা বলেছেন।
ঘরবাড়ি ও প্রতিষ্ঠানে হামলার শঙ্কার কথা জানিয়েছেন ৪১ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
পুরুষের চেয়ে নারীদের ক্ষেত্রে উদ্বিগ্নের হার বেশি। গরিব শ্রেণির চেয়ে ধনীরা বেশি উদ্বেগ রয়েছে, এমন তথ্যও উঠে এসেছে জরিপে।
নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহি আকবরের মতে, অন্তর্বর্তী সরকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত করতে শুরু থেকে ব্যর্থ হয়েছে। যে কারণে এ অবস্থা তৈরি হয়েছে।
এদিকে, বাংলাদেশে সরকারি সেবা নিতে ঘুস দেয়ার প্রবণতা বেড়েছে বলে জরিপে বলা হয়েছে। এখনো দেশের ৩১ দশমিক ৬৭ শতাংশ মানুষ ঘুস দিয়ে সরকারি পরিষেবা গ্রহণ করেছে।
এর মধ্যে নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলের মানুষ সেবা নিতে বেশি ঘুস বিনিময় করে।

সমকালের প্রথম পাতার সংবাদ— সরকারের কাজ নিয়ে মতপ্রকাশ করতে পারে না ৭৩% মানুষ।
এই খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) 'নাগরিক ধারণা' জরিপে ওঠে এসেছে, ৭৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, রাজনীতিতে তারা প্রভাব রাখতে পারেন না।
সরকারের নীতি সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্তিমূলক নয় বলে মনে করেন ৭৫ শতাংশ মানুষ।
৭৩ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন, সরকারের কর্মকাণ্ডের বিষয়ে তাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নেই।
নাগরিকদের অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে নিরাপত্তা, সুশাসন, সরকারি সেবার মান, দুর্নীতি, ন্যায়বিচারে প্রবেশাধিকার ও বৈষম্য ছয়টি লক্ষ্যের অগ্রগতি মূল্যায়নের উদ্দেশ্যে জরিপটি পরিচালনা করা হয়।
এতে দেশের ৬৪ জেলার ৪৫ হাজার ৮৮৮টি খানা থেকে ১৮ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী ৮৪ হাজার ৮০৭ নারী-পুরুষ জরিপে অংশ নেন।

প্রথম আলোর প্রথম পাতার খবর— সহিংসতার উসকানি অপরাধ, অবাধে আড়ি পাতা যাবে না।
এতে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) অধ্যাদেশ চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।
এই সংশোধনীতে সহিংসতার উসকানিকে অপরাধের আওতাভুক্ত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা কখনোই বন্ধ করা যাবে না।
আলোচিত ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) বিলুপ্ত করা হবে।
এর পরিবর্তে সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট (সিআইএস) নামে নতুন একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা হবে।
এই অধ্যাদেশের বিষয়বস্তুর সারসংক্ষেপে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অধ্যাদেশে বিচারিক ও জরুরি আইনানুগ কারণে ইন্টারসেপশনের (আড়ি পাতা ইত্যাদি) সুযোগ রাখা হয়েছে।
তবে আধা বিচারিক কাউন্সিলের অনুমোদন ছাড়া কোনো ইন্টারসেপশন কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে না।
আইনমন্ত্রী (সভাপতি), প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার ও স্বরাষ্ট্রসচিবকে নিয়ে এই আধা বিচারিক কাউন্সিল গঠিত হবে।

নিউ এইজের দ্বিতীয় প্রধান খবর— Textbook distribution on Jan 1 uncertain; অর্থাৎ পহেলা জানুয়ারিতে পাঠ্যবই বিতরণে অনিশ্চিয়তা।
এই খবরে বলা হয়েছে, নতুন বছরের প্রথম দিনে সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই পাওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা দেখা দিয়েছে।
বিশেষ করে, বই ছাপানোর জন্য কিছু দরপত্র সরকার বাতিল করায় পহেলা জানুয়ারিতেই সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির অনেক শিক্ষার্থীর সব বই পাওয়ার সম্ভাবনা কম।
এনসিটিবি চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুল হক পাটওয়ারী বলেছেন, 'আমরা ১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের সব বই দিতে পারব না।'
তবে, জানুয়ারির মধ্যে সব বই দেয়ার আশা প্রকাশ করেন তিনি।
বই ছাপানোর কিছু অংশের জন্য পুনঃদরপত্রের কারণে প্রকাশকদের আগামী বছরের ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় দিতে হবে বলে জানান এনসিটিবি চেয়ারম্যান।

দ্য ডেইলি স্টারের প্রথম পাতার খবর— Crude bomb from flyover kills man; অর্থাৎ ফ্লাইওভার থেকে ককটেল নিক্ষেপে এক ব্যক্তি নিহত।
এতে বলা হয়েছে, গতকাল রাজধানীতে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে সিয়াম মজুমদার (২১) নামের এক তরুণ নিহত হয়েছেন।
এদিন সন্ধ্যা ৭টার দিকে মগবাজার দিলু রোড সংলগ্ন নিউ ইস্কাটন রোডে ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় এই তরুণের।
সিয়াম ওই এলাকায় মোটর মেকানিকের কাজ করতেন বলে যায়।

আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম স্থগিতের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান— মানবজমিনের প্রথম পাতার খবর এটি।
এতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের পাঁচজন আইনপ্রণেতা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে চিঠি লিখে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে স্থগিত করার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওই পাঁচ আইনপ্রণেতা হলেন গ্রেগরি ডব্লিউ মিক্স, বিল হুইজেঙ্গা, সিডনি কামলাগার-ডোভ, জুলি জনসন এবং থমাস আর সুয়োজ্জি।
তারা বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলো রাজনৈতিক বৈচিত্র্যের জন্য সব দলের সঙ্গে কাজ করা, যাতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি হয়। সেই সঙ্গে এমন সংস্কার প্রয়োজন, যা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা পুনরুদ্ধার করবে। যাতে বাংলাদেশের জনগণ ব্যালট বাক্সের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে তাদের মত প্রকাশ করতে পারে।
কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম স্থগিত করা হলে কিংবা ত্রুটিপূর্ণ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আবার চালু করা হলে, এমন পরিস্থিতিতে এসব লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয় বলে তারা উদ্বিগ্ন।
মার্কিন এই পাঁচ আইনপ্রণেতা আরও বলেছেন, আইনের যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যাদের বিরুদ্ধে অপরাধ বা গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে, কেবল তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়ার বদলে কোনো একটি রাজনৈতিক দলের সম্পূর্ণ কার্যক্রম স্থগিত করার সিদ্ধান্ত মৌলিক নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

আজকের পত্রিকার প্রথম পাতার একটি খবরের শিরোনাম— আচরণবিধির বিষয়ে ইসির দৃষ্টি আকর্ষণ জামায়াতের।
এই সংবাদে বলা হয়েছে, তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে কেন্দ্র করে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে জামায়াত।
গতকাল বুধবার বিকেলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এ কথা জানায় জামায়াতের প্রতিনিধিদল ।
সাক্ষাৎ শেষে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসান মাহবুব জুবায়ের সাংবাদিকদের বলেন, যেখানে যতটুকু আচরণবিধি লঙ্ঘিত হচ্ছে, সে বিষয়ে তারা কমিশনের নজরে এনেছেন।
তিনি বলেন, 'ওনারা (বিএনপি) বিভিন্ন ধরনের ওয়াদা করছেন যে আমরা এত লক্ষ , এত কোটি কার্ড দিব, এক একটা কার্ডে এত হাজার, এত লাখ টাকা পাবেন। এ ধরনের অনেক ওয়াদা করছেন, যেটা আচরণবিধির সুনির্দিষ্ট খেলাফ।'
