Image description

সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকাল থেকেই জেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশসহ আইন শৃঙ্খলাবাহিনীকে অবস্থান করতে দেখা গেছে। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি র‌্যাবসহ সকল বাহিনী বিভিন্ন সড়কে টহল দিয়েছে। জেলা কারাগারের নিরাপত্তা জোরদার করতে সেখানে মোতায়েন করা হয় বিজিবি। যথা নিয়মে সরকারি-বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান খুলেছে, খুলেছে দোকানপাটও। তবে অন্য দিনের তুলনায় শহরে মানুষের উপস্থিতি খানিকটা কম লক্ষ্য করা গিয়েছে।এরই মধ্যে সকাল পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার তিলছড়া বাজার এলাকায় গাছের গুড়ি ফেলে ২০ মিনিটের মতো ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্র লীগের নেতাকর্মীরা। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শটকে পড়েন তারা।


এছাড়া সকালে সদর উপজেলার ডুম দিয়া এলাকায় ছাত্র লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাজু খানের নেতৃত্বে কয়েকজন নেতাকর্মী ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক গিয়ে যানবাহন আটকে দেয়। তবে বেশিক্ষণ সড়কে টিকতে পারেনি তারা।

বিকেল ৩টার দিকে একই স্থানে আবারও ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে আগুন জ্বেলে বিক্ষোভ করে ছাত্র লীগ। তাও স্থায়ী হয়নি। অবরোধ কর্মসূচির এসকল দৃশ্য ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেয় তারা।

কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন বলেন, 'কয়েকজন লোক রাস্তায় উঠে অবরোধের চেষ্টা করেছিল। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায় তারা। তবে তারা অবরোধ কর্মসূচি সফল করতে পারেনি।

বিষয়গুলি নিয়ে কথা বলতে রাজি হননি গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান।