Image description

শনিবার (৭ জুন) সারাদেশে উদযাপন করা হবে মুসলিমদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল আজহা। ঈদের নামাজ শেষে মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশে পশু কোরবানি করবেন সামর্থ্যবান মুসলমানরা।

ঈদুল আজহা যুগ যুগ ধরে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগ ও আত্মোৎসর্গের মহিমায় উদযাপিত হয়ে আসছে। শনিবার ভোরে মুসল্লিরা নিকটস্থ ঈদগাহ বা মসজিদে ঈদের দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায় করবেন।

 

খুতবায় তুলে ধরা হবে কোরবানির তাৎপর্য। ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নামাজ আদায় ও একে অপরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।

 

ঈদ উপলক্ষ্যে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতারা। তাদের পৃথক বাণীতে দেশবাসীর শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করা হয়েছে।

 

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, রাজনীতিক, কূটনীতিক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেবেন। এ উপলক্ষ্যে নেওয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

রাষ্ট্রীয়ভাবে সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ভবনগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশন, বেতার এবং বিভিন্ন বেসরকারি চ্যানেলে প্রচারিত হচ্ছে ঈদ উপলক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। এছাড়া কারাগার, হাসপাতাল, এতিমখানা ও শিশুসদনে ঈদের দিনে পরিবেশন করা হবে উন্নতমানের খাবার।

ঈদের নামাজ শেষে সামর্থ্যবান মুসলমানরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করবেন। ঈদুল আজহা পবিত্র হজের সঙ্গেও সম্পর্কিত। ইতোমধ্যে সৌদি আরবে শুক্রবার (৬ জুন) থেকে ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। সকালে মুজদালিফা থেকে ফিরে হাজিরা মিনায় পশু কোরবানি ও অন্যান্য হজের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করছেন।

ঈদুল আজহা যুগ যুগ ধরে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগ ও আত্মোৎসর্গের মহিমায় উদযাপিত হয়ে আসছে। শনিবার ভোরে মুসল্লিরা নিকটস্থ ঈদগাহ বা মসজিদে ঈদের দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায় করবেন।

 

খুতবায় তুলে ধরা হবে কোরবানির তাৎপর্য। ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নামাজ আদায় ও একে অপরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।

 
 

 

ঈদ উপলক্ষ্যে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতারা। তাদের পৃথক বাণীতে দেশবাসীর শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করা হয়েছে।

 

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, রাজনীতিক, কূটনীতিক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেবেন। এ উপলক্ষ্যে নেওয়া হয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

রাষ্ট্রীয়ভাবে সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ভবনগুলোতে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশন, বেতার এবং বিভিন্ন বেসরকারি চ্যানেলে প্রচারিত হচ্ছে ঈদ উপলক্ষ্যে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। এছাড়া কারাগার, হাসপাতাল, এতিমখানা ও শিশুসদনে ঈদের দিনে পরিবেশন করা হবে উন্নতমানের খাবার।

ঈদের নামাজ শেষে সামর্থ্যবান মুসলমানরা মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে পশু কোরবানি করবেন। ঈদুল আজহা পবিত্র হজের সঙ্গেও সম্পর্কিত। ইতোমধ্যে সৌদি আরবে শুক্রবার (৬ জুন) থেকে ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। সকালে মুজদালিফা থেকে ফিরে হাজিরা মিনায় পশু কোরবানি ও অন্যান্য হজের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করছেন।