
ধর্ষণ প্রতিরোধে পারিবারিক, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখা প্রয়োজন। ধর্ষণের বিচার শরিয়া আইনে করলে মাগুরার সেই শিশুর মতো আর কেউ ধর্ষণের শিকার হতো না।
সোমবার (১০ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘উলাম-জনতা ঐক্য পরিষদ’ আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
তারা বলেন, সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা একজন জন্মগত পুরুষকে অদম্য নারী পুরস্কার সুকৌশলে সমাজে পশ্চিমা বিকৃত যৌন মতবাদ প্রসারের সচেতন প্রচেষ্টা চলছে। এ ধরনের প্রয়াস অবক্ষয়ের পথকে আরও প্রশস্ত করবে। ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামি শারিয়ার বিধান প্রকাশ্য ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ধর্ষণ প্রতিরোধে বিদ্যমান আইনের চেয়ে বেশি কার্যকর।
বক্তারা ধর্ষণ ও সামাজিক অবক্ষয় নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রচলিত সিস্টেম পরিবর্তন করে শরিয়া ভিত্তিক বিচার ব্যবস্থা অনুযায়ী ধর্ষকের শাস্তি কার্যকর করার আহ্বান জানান।
মুফতি মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, আবু তাসমিয়া আহমাদ রফিক, ডা. মেহেদী হাসান প্রমুখ।