
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, কর্মকর্তাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে সোনাবাহিনী সহায়তা করেছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দেখিয়েছে।
তিনি বলেন, সেনা কর্মকর্তাদের পক্ষে আজ কোন জামিন আবেদন দাখিল করা হয়নি। আইন অনুযায়ী অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের স্ট্যাটাস নির্ধারণ করা হবে।
জানা গেছে, ১৫ সেনা কর্মকর্তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রাখা হবে ক্যান্টনমেন্টের বিশেষ কারাগারে।
এর আগে সকাল সোয়া ৭টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে প্রিজনভ্যানে করে তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এছাড়া গুমের অভিযোগে করা দুটি মামলার পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২০ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল। আর গত বছরের ১৮ ও ১৯ জুলাই রামপুরায় গণহত্যা চালানোর অভিযোগে করা মামলায় শুনানির জন্য ৫ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন ট্রাইব্যুনাল।