Image description

বিএনপির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক রুমিন ফারহানা বলেছেন, সারা দিন ধরে জাকসু নির্বাচন নিয়ে আলাপ হয়েছে। মুহূর্তে মুহূর্তে খবরের আপডেট এসছে। আমরা দেখেছি ছাত্রদলের প্যানেলে যারা ছিল, তারা সংবাদ সম্মেলন করেছে। যারা শিবিরের প্যানেল, তারাও সংবাদ সম্মেলন করেছে।

 
এর বাইরেও যারা হল থেকে প্রার্থী হয়েছেন তারাও বিভিন্ন সময় মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনজন শিক্ষক এই নির্বাচনটিকে বর্জন করেছে। তারা প্রত্যেকেই একই ধরনের কথা বলেছে। কারচুপির কথা এসছে।
 
আগের থেকে ব্যালট বাক্স ভরে রাখার কথা এসছে। 

 

একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের টক শোতে এসব কথা বলেন তিনি। 

 

তিনি বলেন, একটি হলে ২৯৯টি ভোট। কিন্তু সেই হলে ৪০০টি ব্যালট পেপার কেন গেল? বলা হয়েছে ১০ থেকে ২০ শতাংশ বেশি ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে।

 
ভোটারদের ছবিযুক্ত তালিকা করার কথা ছিল, সেটাও করা হয়নি। যে যার মতো যখন খুশি, ভোট দিয়ে আসতে পেরেছে। প্রার্থীরা সন্দেহ করছেন, প্যানেলগুলো সন্দেহ করছে, যারা আসলে ভোটার নন তারাও এই নির্বাচনে ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। 

 

বিএনপির এই নেত্রী বলেন, কেবলমাত্র ছাত্রদল নয়, অন্য যেই প্যানেল আছে তারাও এই ভোটটি স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন এবং প্রশাসন তার দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেছে এমনটি মনে করছে না। সেদিক থেকে বিএনপির এই নির্বাচন বর্জনের কারণটা কী, সেটা কিন্তু খুব স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে।

 
সেই কারণ গ্রহণ করা বা সেই কারণকে অজুহাত হিসেবে দেখানো সেটা একেবারেই মানুষের বিচার।