
সংস্কারের বিষয়ে আমরা একমত, সেই সংস্কার করার জন্য যে সময় সেটাও যথেষ্ট। সংস্কারের নামে দীর্ঘ মেয়াদ চলবে না। সংস্কার করে দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে। সংক্ষিপ্ত সংস্কার তো জানলাম না আর বিস্তৃত সংস্কার তো বুঝলাম না। সেটা যদি উপস্থাপন করা যেত তাহলে ভালো হতো ।
আমি মনে করি বিস্তৃত সংস্কার যেটা এ সরকার করতে পারে এবং রাজনৈতিক দল সবার যেই সমর্থন পাবে সেটা হচ্ছে নির্বাচন কেন্দ্রিক। নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়ক হবে এ ব্যাপারে সবাই একমত, যে সময় পার করেছে তাই যথেষ্ট ছিল। এখনো যদি মনে করে ডিসেম্বরের আগে যে সময়টা তাতেও সম্ভব। পৃথিবীতে মানুষ যত দিন আছে ততদিন পর্যন্ত সংস্কার থাকবে, সমাজ সংস্কার সময়ের প্রয়োজনে হয়।
মানুষের জীবনযাত্রা মানে সাথে এটা জড়িত, মানুষের রাজনীতি টেস্টের সাথে এটা জড়িত। সংবিধান তো একটি স্থায়ী ব্যবস্থা। তবে প্রধান উপদেষ্টার কথায় যেটা বুঝেছি যে, নির্বাচন সমাগত, ডিসেম্বর নির্বাচন হচ্ছে। এতে খুব বেশি সুন্দর আমি রাখছি না এর বাইরে কোন কিছু ভাবলে সেটা জনগণ মানবে না। মানুষ ভোট দিয়ে তার প্রার্থীকে প্রতিনিধি করতে চায়। মানুষ তার পছন্দ সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। যেকোনো তা সে পথ রুদ্ধ করা যাবে না। যদি কেউ ঘটাতে চাই তাহলে রাষ্ট্র যে অস্থির অস্থিতিশীল হবে তাহলে তাকে সে দায় নিতে হবে।