২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাতে ব্যালট পেপারে সিল মেরে বাক্স ভরা ও নানা অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। আওয়ামী লীগ শাসনামলের অন্যান্য অনিয়মের প্রতিকারে অন্তর্বর্তী সরকার উদ্যোগ নিলেও নির্বাচনে জালিয়াতিতে জড়িতদের শাস্তির কথা নেই এখন পর্যন্ত। এই নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ৬৭ রিটার্নিং বা জেলা প্রশাসকেরা সবাই বিভিন্ন পদে চাকরিতে রয়েছেন।
সেই রিটানিং অফিসার বা জেলা প্রশাসকরা কে কোথায়-
১. ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক ছিলেন ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব, বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ, পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়।
২. শেরপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন আনার কলি মাহবুব। তিনি এখন যুগ্ম সচিব, জেলা ও মাঠ প্রশাসন অনুবিভাগ, মন্ত্রি পরিষদ বিভাগ।
৩. জামালপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন আহমেদ কবীর। তাকে নারীঘটিত কারণে হাসিনা সরকার ওএসডি করে।
৪. নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক ছিলেন মঈনউল ইসলাম। তিনি এখন পরিচালক (প্রকল্প-১) (যুগ্মসচিব), এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। তার বিরুদ্ধেও নারী কেলেঙ্কারি অভিযোগ আছে।
৫. রংপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন এনামুল হাবীব। তিনি এখন পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব), কেন্দ্রীয় ঔষধাগার (সিএমএসডি), স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
৬. পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক ছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন। তিনি এখন যুগ্ম সচিব, গবেষণা অধিশাখা, কৃষি মন্ত্রণালয়।
৭. দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: মাহমুদুল আলম। তিনি সর্বশেষ পরিচালক, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস নি: এ কর্মরত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগ আছে।
৮. লালমনিরহাটের জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ শফিউল আরিফ। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব (সমবায়), পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়।
৯. নীলফামারির জেলা প্রশাসক ছিলেন নাজিয়া শিরিন। তিনি এখন যুগ্মসচিব, বাজেট ও মনিটরিং অধিশাখা, কৃষি মন্ত্রণালয়, (শুদ্ধাচার ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা কিন্তু তার অসদাচারণের জন্য বেতন বৃদ্ধি স্থগিত করা হয় পরে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চেয়ে মাফ পান)।
১০. গাইবান্ধার জেলা প্রশাসক ছিলেন সেবাষ্টিন রেমা। তিনি এখন সচিব, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
১১. ঠাকুরগাওয়ের জেলা প্রশাসক ছিলেন ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম। তিনি এখন আপীল কর্তৃপক্ষ, জাতীয় কৃষি প্রশিক্ষণ একাডেমি (নাটা), যুগ্মসচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়, (ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে গোপনে ২৭ শিক্ষার্থীকে ভর্তির অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে)।
১২. কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক ছিলেন মোছা: সুলতানা পারভিন। তিনি এখন যুগ্মপ্রধান, ভৌত অবকাঠামো বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়। তার বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বেতন বৃদ্ধি দুই বছরের জন্য স্থগিত রাখার ‘লঘুদণ্ড’ দেয়া হয়। দন্ড দেয়ার সাড়ে তিন মাস পরে সে দন্ড বাতিল করে অভিযোগের দায় থেকেও তাকে অব্যাহতি দিয়েছে রাষ্ট্রপতি।
১৩. ঢাকার জেলা প্রশাসক ছিলেন আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব, পরিকল্পনা বিভাগ, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
১৪. নরসিংদীর জেলা প্রশাসক ছিলেন সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন। তিনি এখন যুগ্ম সচিব, শ্রম বিভাগ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
১৫. গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর। তিনি এখন সেক্রেটারি ও এক্সিকিউটিভ মেমবার, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভলাভমেন্ট অথোরিটি (বিডা)।
১৬. শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন কাজী আবু তাহের। তিনি এখন যুগ্মসচিব (প্রশাসন ও বাজেট), নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
১৭. নারায়নগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন রাব্বী মিয়া। তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে।
১৮. টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: শহীদুল ইসলাম। তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে।
১৯. কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: সারওয়ার মোর্শেদ চৌধুরী। তিনি এখন প্রকল্প পরিচালক (যুগ্ম সচিব), মিঠামইন উড়াল সড়ক নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্প, সেতু বিভাগ, সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়।
২০. মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন এস এম ফেরদৌস। তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে।
২১. মুন্সিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন সায়লা ফারজানা। তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) (অতিরিক্ত সচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে। তিনি অতিরিক্ত পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক ও বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধান মনিরুল ইসলাম এর স্ত্রী।
২২. রাজবাড়ির জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: শওকত আলী। তিনি এখন পরিচালক (নিরীক্ষা ও বাজেট), রাজউক।
২৩. মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: ওয়াহিদুল ইসলাম। তিনি এখন পরিচালক (যুগ্ম সচিব), জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর।
২৪. গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব, উন্নয়ন, পরিকল্পনা ও পরিসংখ্যান অনুবিভাগ, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
২৫. ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন উম্মে সালমা তানজিয়া। তিনি এখন সদস্য (অতিরিক্ত সচিব), ভূমি সংস্কার বোর্ড, ভূমি মন্ত্রণালয়।
২৬. চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন। তিনি তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে।
২৭. কুমিল্লার জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: আবুল ফজল মীর। তিনি এখন আঞ্চলিক পরিচালক (যুগ্ম সচিব), বরিশাল আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২৮. ফেনীর জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: ওয়াহিদুজ্জামান। তিনি এখন সদস্য (যুগ্ম সচিব), বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কতৃপক্ষ, খাদ্য মন্ত্রণালয়।
২৯. ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক ছিলেন হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন। তিনি এখন পরিচালক, গ্রাহক সেবা (যুগ্মসচিব), বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
৩০. রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক ছিলেন এ কে এম মামুনুর রশিদ। তিনি এখন ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা (যুগ্ম সচিব), খাদ্য মন্ত্রণালয়।
৩১. নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক ছিলেন তন্ময় দাস। তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) (অতিরিক্ত সচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে।
৩২. চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: মাজেদুর রহমান খান। তিনি এখন যুগ্মসচিব, মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ।
৩৩. লক্ষীপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন অঞ্জন চন্দ্র পাল। তিনি এখন যুগ্মসচিব (ত্রাণ কর্মসূচি), ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
৩৪. কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: কামাল হোসেন। তিনি এখন উপসচিব (আদালত শাখা), শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
৩৫. খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: শহিদুল ইসলাম। তিনি এখন নির্বাহী সচিব (যুগ্মসচিব), বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ, সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
৩৬. বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ দাউদুল ইসলাম। তিনি এখন যুগ্মসচিব (আইআইটি), বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
৩৭. সিলেটের জেলা প্রশাসক ছিলেন এম কাজী এমদাদুল ইসলাম। তিনি এখন মিনিস্টার (শ্রম-স্থানীয়), শ্রম কল্যাণ উইং, জেদ্দা, সৌদি আরব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
৩৮. মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: তোফায়েল ইসলাম। তিনি এখন রেজিস্ট্রার অফ কপিরাইটস (অতিরিক্ত সচিব), বাংলাদেশ কপিরাইট অফিস।
৩৯. হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন মাহমুদুল কবীর মুরাদ। তিনি এখন সদস্য (খাদ্যভোগ ও ভোক্তা অধিকার) (যুগ্মসচিব), বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। তিনি হবিগঞ্জে নিজের নামে মৃক্তমঞ্চও বানিয়েছে।
৪০. সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ। তিনি এখন সদস্য (পরিকল্পনা) (যুগ্ম সচিব), রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
৪১. খুলনার জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ হেলাল হোসেন। তিনি এখন যুগ্মসচিব (উন্নয়ন ও পরিকল্পনা), সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
৪২. যশোরের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: আব্দুল আওয়াল। তিনি এখন মিনিস্টার (শ্রম), শ্রম কল্যাণ উইং, আবুধাবি, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
৪৩. সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক ছিলেন এস এম মোস্তফা কামাল। তিনি এখন যুগ্মসচিব (আই.ও), নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়।
৪৪. মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: আতাউল গনি। তিনি এখন পরিচালক (অর্থ বিভাগ) (যুগ্ম সচিব), প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
৪৫. নড়াইলের জেলা প্রশাসক ছিলেন আনজুমান আরা। তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে।
৪৬. চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক ছিলেন গোপাল চন্দ্র দাস। তিনি এখন যুগ্মসচিব, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়।
৪৭. কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: আসলাম হোসেন। তিনি এখন যুগ্মপ্রধান (যুগ্ম সচিব), ভৌত অবকাঠামো বিভাগ, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
৪৮. মাগুরার জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: আলী আকবর। তিনি এখন যুগ্মসচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়। রাজা সীতারাম রায়ের স্মৃতিচিহ্ন ও ৩০০ বছরের প্রাচীন একটি পালঙ্ক চুরির অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে।
৪৯. বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক ছিলেন তপন কুমার বিশ্বাস। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও আইন অনুবিভাগ), পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। বাংলাদেশ রাবার বোর্ডের চেয়ারম্যানও তিনি।
৫০. ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক ছিলেন সরোজ কুমার নাথ। তাকে পরিচালক, বাংলাদেশ রাবার বোর্ড, চট্টগ্রাম এ বদলি করা হয় কিন্তু তিনি এখনও যোগ দেন নি।
৫১. রাজশাহীর জেলা প্রশাসক ছিলেন এস এম আব্দুল কাদের। তিনি এখন যুগ্মসচিব (প্রশাসন), অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়।
৫২. সিরাজগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন কামরুন নাহার সিদ্দীকা। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব (আইন ও পলিসি অনুবিভাগ), তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়।
৫৩. পাবনার জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: জসিম উদ্দিন। তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (যুগ্মসচিব), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয়েছে।
৫৪. বগুড়ার জেলা প্রশাসক ছিলেন ফয়েজ আহাম্মদ। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব, সমন্বয় অনুবিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
৫৫. নাটোরের জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: শাহরিয়াজ। তিনি এখন মহাপরিচালক (প্রশাসন) (যুগ্ম সচিব), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৫৬. নওগার জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: মিজানুর রহমান। তিনি এখন পরিচালক (পিআইডব্লিউ) (যুগ্মসচিব), কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
৫৭. জয়পুরহাটের জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ জাকির হোসেন। তিনি গত ৭ জুলাই ২০২৪ তারিখে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
৫৮. চাপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক ছিলেন এ জেড এম নূরুল হক। তিনি এখন যুগ্মসচিব, কর্মসংস্থান অনুবিভাগ, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
৫৯. বরিশালের জেলা প্রশাসক ছিলেন এস এম অজিয়র রহমান। তাকে পরিচালক, বাংলাদেশ রাবার বোর্ড এ পদায়ন করা হয়েছে তবে বোর্ডের তালিকার তার নাম নেই এখনও।
৬০. ঝালকাঠির জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: হামিদুল হক। তিনি এখন অতিরিক্ত সচিব, উন্নয়ন ও পরিকল্পনা অনুবিভাগ, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
৬১. পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক ছিলেন মো: মতিউল ইসলাম চৌধুরী। তাকে পরিচালক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে পদায়ন করা হয়েছে।
৬২. পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক ছিলেন আবু আলী মো: সাজ্জাদ হোসেন। তিনি এখন যুগ্মসচিব (প্রশাসন-১ অধিশাখা), সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
৬৩. ভোলার জেলা প্রশাসক ছিলেন মোহাম্মদ মাসুদ আলম ছিদ্দিক। তিনি এখন সচিব (যুগ্মসচিব), ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন।
৬৪. বরগুনার জেলা প্রশাসক ছিলেন কবির মাহমুদ। তাকে পরিচালক, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ পদে পদায়ন করা হয়েছে।