
২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পর্যালোচনার জন্য তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে আসেন সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপতি জিমি কার্টার। এই সফরে তিনি দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সফরের একপর্যায়ে ৩ আগস্ট খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাতের সময় তারা ক্যামেরার সামনে হাসিমুখে ছবি তোলেন।
২০০২ সালের ১২ জানুয়ারি ঢাকায় চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র উদ্বোধনের সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চীনের প্রধানমন্ত্রী ঝু রংজি। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে তিনি কথা বলেন এবং সম্মেলন কেন্দ্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।
২০০২ সালের ২৯ জুলাই ঢাকায় পৌঁছানোর পর পাকিস্তানের তখনকার রাষ্ট্রপতি পারভেজ মোশাররফকে লাল-গালিচা সংবর্ধনা দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি জমিরউদ্দিন সরকার এবং প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াও উপস্থিত ছিলেন।
২০০২ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদায়ী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া মিয়ানমারের জান্তা নেতা সিনিয়র জেনারেল থান শোয়ে ও তার স্ত্রী দাউ কিয়াইং কিয়াইং-এর সঙ্গে গণমাধ্যমের সামনে হাত নাড়েন। ওই সফরের সময় থান শোয়ে দুই প্রতিবেশী দেশের—বাংলাদেশ ও মিয়ানমার—অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দেন।
২০০২ সালের ২ মার্চ নয়াদিল্লিতে পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।



