
জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার সম্প্রতি এক বক্তব্যে বলেন, ‘ডিসি, ইউএনও ও এসপিদের অফিসে বিএনপির একচেটিয়া প্রভাব রয়েছে। আমাদের কেন্দ্রীয় নেতারাও সেখানে গেলে বেগ পেতে হয়। কিন্তু বিএনপির ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতারাও সেখানে বেশী সুবিধা পাচ্ছে।’
গত বুধবার মার্কিন প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠকের পর এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও অভিযোগ করেছিলেন, প্রশাসন অনেক জায়গায় বিএনপির পক্ষ অবলম্বন করছে।
এনসিপি নেতাদের এমন বক্তব্য নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা হয়েছে। সেখানে এ বিষয়ে উষ্মা প্রকাশ করেন বিএনপির নেতারা। তবে বিষয়টি নিয়ে দলীয়ভাবে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ না জানানোর সিদ্ধান্ত নেয় দলটি।
এনসিপি নেতাদের এমন অভিযোগকে ‘ফ্যাসিবাদের প্রতিধ্বনি’ বলছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের দাবি, অপকর্মের সাথে বিএনপি জড়িত নয়। তিনি বলেন, ‘একটি পুরনো ও একটি নতুন দল ঘোষণা দিয়ে চাঁদাবাজি করছে। তারা বলছে, টাকার উৎস বলা যাবে না। এটার মানে কী? এ ধরণের কথার মানে আমরা বুঝি। চাঁদাবাজি সবাই করছে, কিন্তু নাম পড়ছে বিএনপির।’