
নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যেই চট্টগ্রামে জুলাই পদযাত্রার কর্মসূচি পালন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। কক্সবাজারে উত্তেজনা তৈরি হওয়ায় অধিকতর সতর্কতা ছিল চট্টগ্রামে। শনিবার রাতেই কর্ণফুলীর মইজ্জ্যার টেক থেকে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল উইপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস) এর পাহাড়া দিয়ে এনসিপি নেতাদের আনা হয় নগরের স্টেশন রোডের পর্যটন মোটেল সৈকতে। তার আগে ডক স্কোয়াড দিয়ে তল্লাশি চালানো হয় সেই হোটেলটিতে। গতকাল রোববার সমাবেশ চলাকালেও চারপাশে ছিলেন সেনাবাহিনী, র্যাব, মেট্রোপলিটন পুলিশ, রিজার্ভ পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ ও এপিবিএনের সদস্যরা। সাদা পোশাকেও সমাবেশস্থলের চারপাশে দায়িত্ব পালন করেছে পুলিশ। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়েও ছিল অতিরিক্ত পুলিশ। চট্টগ্রামে দুই নম্বর গেইটের বিপ্লব উদ্যানের সমাবেশে রাতে বক্তব্য রাখেন এনসিপির শীর্ষ নেতারা। এরআগে বক্তব্য রাখেন তারা রাঙ্গামাটিতেও।
চট্টগ্রামের সমাবেশে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘ মাফিয়া-লুটেরাদের কারণে এই চট্টগ্রামের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। নতুন বাংলাদেশ গড়তে, নতুন চট্টগ্রাম চাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘এনসিপির নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী কক্সবাজারের সত্য উন্মোচন করেছে। এর কারণে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। বাঁশখালীতে এনসিপির সংগঠকের মাথা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের সময় আমরা বলেছিলাম বাধা দিলে লড়াই বাঁধবে। আমরা আজো বলতে চাই বাধা দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি, চট্টগ্রামের শক্তি, তারুণ্যের শক্তি এনসিপিকে থামানো যাবে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এনসিপির নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী কক্সবাজারের সত্য উন্মোচন করেছে। এর কারণে বিভিন্ন জায়গায় আমাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। বাঁশখালীতে এনসিপির সংগঠকের মাথা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের সময় আমরা বলেছিলাম বাধা দিলে লড়াই বাঁধবে। আমরা আজো বলতে চাই বাধা দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি, চট্টগ্রামের শক্তি, তারুণ্যের শক্তি এনসিপিকে থামানো যাবে না।’
বিস্তারিত আসছে...