saki bin sayem
জামায়াতের আতাঁত গল্প ছাগু নিরিহ পার্টি সমর্থক সাংবাদিক কজি সিরাজ ০৯/১১/১৪ ইং তারিখে বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখেেছন জামায়াত বিএনপিকে ছেড়ে যাবেই। কারন আওয়ামিলীগের সাথে জামায়াতের আতাত হয়েছে। আর এ কারনে আওয়ামিলীগ আধ্যাপক গোলাম আযমের জানাযা নামােজর ব্যাবস্থা করে দিেয়ছে। জামায়াতের নেতাদের মৃত্যু দন্ড হলে, ফাসী হলেও জামায়াত শিবির আন্দোলন করবে না, আন্দোলন করলেও হরতাল করবেনা, হরতাল ডাকলেও মােঠ নামবে না,মাঠে নামলেও সক্রিয় হবে না। কাজি সিরাজ সাহেব এত জানেন কিন্তু তিনি এটা বললেন না যে, বিএনপি জানে ট্রাইবুনাল ক্রটিপূর্ণ এবং এটা জানা সত্যে ও জামায়াতের মিত্র হয়েও অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেবের মৃত্যুতে কোনশোক প্রকাশ করলো না কেন? জামায়াতের নেতাদের একের পর এক ফাঁসী হেয় যাচ্ছে কিন্তুু তাদের মুেখ কোন কথা নেই। কািজসিরাজ সাহেবএটা বলবেন কি বিএনপি কার স্বার্থে এবং কার সােথ আঁতাত করে এতো অন্যায়ের পরেও চুপ আছে? জামায়াত কঠোর আন্দোলন করলে বলবেন জঙ্গি, নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন করলে বলবেন আতাঁত, এরকম ডাবল স্টান্ডবািজ কি আতাঁত নয়। যারা আজ আতাঁতের কথা বলেন তাদের বলতে চাই, দেশের দিকেচেয়েদেখুন কারা আন্দোলন করছে, কারা পুলিশের গুলিতে মারা যাচ্ছে, কারা গুম হচ্ছে, কােদর ফাঁসী হচ্ছে, কাদের পার্টি অফিস বছরের পর বছর সরকার বন্ধ করে রেখেছে, কারা বাড়ি ছাড়া, কাদের বািড় ঘর বুলডোজার দিয়ে গুড়িেয় দেওয়া হয়েছে, এ সবের উত্তর জামায়াত শিবির নেতা কর্মীদের। কািজ সিরাজ সাহেব ও ছাগু নিরিহ পার্টি নেতাদের চিন্তা মাওঃ সাঈদী সাহেবের ফাঁসী কেন হলো না? এটা আতাঁত। কাজি সিরাজ ও নিরিহ পার্টির নেতাদের ধারনা মাওঃ সাঈদী সাহেবের ফাসী হবে আর জামায়াত শিবির আন্দোলন করবে, সরকারের পতন হবে, নিরিহ পার্টির নেতারা ক্ষমতায় যাবে, আবার লুপপাট করবে, আরাম আয়েশে থাকবে। সপ্ন পূরন না হওয়ায় নিরিহ পার্টির নেতাদের খুব মন খারাপ। নিরিহ পার্টির নেতাদের আন্দোলনের আকােশ আর ঈদের চাঁদ খুজে পাচ্ছে না, তাই তারা অন্যের আতাঁত খুজে ফিরেছেন। বেগম জিয়া আন্দোলনের ডাক দিলে নেতারা রুেম বসে টিভি দেখেন তখন কািজ সিরাজ সাহেরা আতাঁত খুজে পান না। কািজ সিরাজ সাহেবদের বলবো দেশের মঙ্গল চাইলে জামায়াতের আতাঁত নামক মরিচিকার পিছনে না ঘুরে ছাগু নিরিহ পার্টির নেতৃিবন্দের আতাঁতের খোজ করুন। কে কার ব্যবসা বানিজ্য, অট্টলিকা,প্রাসাদ রক্ষার জন্য কার সাথে আতাঁত করেছে সিরাজ সাহেব খুজে বাহির করুন, অসত্য মনগড়া কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করবেন না। ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেব লিখেছেন ওয়ান এলিভেন এর সময় বেগম জিয়া শুধু দুই পুত্র কথা চিন্তা করতেন, দেশ জাতির ভাগ্য তার কাছে মুখ্য ছিল না। কার সাথে আতাঁত করে মিস্টার মওদুদ সাহেব এখনো বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আছেন? জামায়াত যদি আওয়ামিলীগের সাথে আতাত করতো তাহলে আধ্যাপক গোলাম আযম, মীর কাশেম আলী সৌদিআরব,আমেরিকা থেকে দেশে এসে ফাঁসীর দরি গলায় পড়তো না। ছাগুিনরিহ পার্টির নেতা লন্ডনে থেকে আন্দোলনের হুমকি দেন, কার ভয়ে দেশে আসেন না, জাতি জানতে চায়। কে, কোন দল কার সাথে আতাঁতের কারনে আজএই জালিম শাহী স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সফল হলো না জাতি তা ইতি মধ্যে বুেঝ গেছে। মার খাচ্ছে,মরছে, জেলে যােচ্ছ,গুম হেচ্ছ, ফাঁসীর দড়িতে ঝুলছে জামায়াত শিবির, আন্দোলনও করবে জামায়াত শিবির, সরকারের পতন ঘটাবে জামায়াত শিবির, মানুষকে জুলুম থেকে রক্ষা করবে জামায়াত শিবির, জীবন দিয়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করবে জামায়াত শিবির ইনশাআল্লাহ। তবে যত কথাই বলি অকর্মা, অথর্ব, ব্যর্থদের কোন কাজ থাকবে না তবুও তারা নিজের নাক কেটে অপরের যাত্রা ভঙ্গ করতে ব্যস্ত থাকবে। আগামীতে ২০ দলের সমাবেশে চোখে পরার মতো উপস্তিতি থাকবে জামায়াত শিবিরের, মাঠে থাকবে জামায়াত শিবির, মরবে জামায়াত শিবির এর পরেও এরা বলবে মোঃ কামারুজ্জান এর ফাঁসী ৭দিনের মধ্যে হওয়ার কথা কেন হচ্ছে না এটা আতাঁত, কামারুজ্জামানের ফাসীর পর বলবে ফাঁসী দিয়েছে কিন্তু তাকে ফাসীর পূর্বে আদর যত্ন করে গোসল করিেয়েছ,ভাল খাবার খাইয়েছে এটা আতাঁত, খবরে প্রকাশ ফাঁসীর দড়ি মোলােয়ম ছিল এটা আতাঁত, ফাসীর পর দড়ি থেকে কামারুজ্জামানের লাশ নামানোর সময় খুব যত্ন সহকারে নামিয়েছে যেন কোন আঘাত না পায় এটা আতাঁত, লাশ শেয়াল কুকুর দিয়ে না খাইয়ে তার পরিবারের কােছ হস্তান্তর কেরেছ এটা আতাঁত,এর পর দেশে বিদেশে লক্ষ কোিট লোকের জানাজা হবে এটা দেখে নিরহ পাির্টর নেতাদের বুক ভেঙ্গে খান খান হয়ে যাবে পাবে আতাঁতের গন্ধ, এখানেই আতাঁত বন্ধ হবে না, নিরিহ পার্টির ভারাক্রান্ত সচিব একের পর হুংকার দিবে ঈদের পরের আন্দোলনের, কিন্তু যখন সেই কাংখিত ঈদ আসবে না, তখন অবসর সময়ে আবার নেবে পরবে আতাঁতের সন্ধানে। নিজামী, মুজাহিদ,মীর কাশেমদের আপিলের রায় হতে এত দেরী কেন? ঠিক আতাঁত হহয়েছে। নিজামী, মুজাহিদ,মীর কাশেম আপিলে ফাসীর রায় হলেও তা রাতারাতি কার্যকর হচ্ছে না কেন? ফাঁসী হলে বলবে তাদের লাশ সমুদ্রে ফেলা হলো না কেন? জামায়াত তারাতারি ব্যান্ড হচ্ছে না কেন? ব্যান্ড হলে বলবে কেন্দ্র,মহানগর,জেলা,থানা,ওয়ােডর্র নেতারা এখনো গ্রফতার হচ্ছে না কেন? গ্রেফতার হলে বলবে বিচার হচ্ছে না কেন? বিচার হলে বলবে ফাঁসী হলো না কেন? ফাঁসীর পরও নিরিহ পার্টির ভারাক্রান্ত সচিব বলবে এবং বলতেই থাকবে................................এ সবই আতাঁতের আংশ। আর আমরা নিরিহ পার্টির তৈরি আতাঁতের গল্পে পাক খেতেই থাকবো, একের পর এক জীবন দিয়ে নিরিহ পার্টির নেতাদের কাছে আমরা যে আওয়ামিলীগের সােথ আতাঁত করিনি তার প্রমান সুবোধ বালকের মত দিতেই থাকবো। জাতির বিবেক কি বলে? কাজি সিরাজরা কোথায় থামবে।
..........................................................................................................