
' যুক্তরাজ্যে সম্পত্তির মালিকানা ছাড়ছেন ঢাকার ধনকুবেররা ' সমকাল পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।
এ খবরে বলা হয়েছে, ঢাকায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্তের মুখে পড়া বাংলাদেশি ধনকুবেররা যুক্তরাজ্যে সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তর করছেন।
যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এবং দুর্নীতিবিরোধী আন্তর্জাতিক সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের অনুসন্ধানে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
এ নিয়ে গার্ডিয়ান গতকাল শনিবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গার্ডিয়ান জানায়, গণঅভ্যুত্থানের পর ঢাকায় তদন্তাধীন কয়েকজন বাংলাদেশি ধনকুবের যুক্তরাজ্যের সম্পত্তি বিক্রি, হস্তান্তর বা পুনঃঅর্থায়ন করছেন।
তাদের লেনদেনগুলোর কারণে যুক্তরাজ্যের আইনি সংস্থা (ল ফার্ম) ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের যাচাই-বাছাইয়ের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
এসব প্রতিষ্ঠান সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের লন্ডনে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া এবং লেনদেনগুলো সহজ করতে সাহায্য করেছে।
যুক্তরাজ্যের ভূমি নিবন্ধন কার্যালয়ের তথ্য অনুসারে, গত এক বছরে ঢাকায় তদন্তাধীন ব্যক্তিদের মালিকানাধীন সম্পত্তির সঙ্গে সম্পর্কিত অন্তত ২০টি 'লেনদেনের আবেদন' জমা পড়েছে।
এর মধ্যে চারটি সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তিনটি বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান এবং তিনটি বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের পরিবারের মালিকানাধীন সম্পত্তি।
বিবিসি বাংলার সর্বশেষ খবর ও বিশ্লেষণ এখন সরাসরি আপনার ফোনে।
ফলো করুন, নোটিফিকেশন অন রাখুন
বিবিসি বাংলার সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ বিবিসি বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল
' সংকটে নিশ্চল শিল্প - বাণিজ্য ' কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।
এ খবরে বলা হয়েছে, দেশের শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সংকট যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। ফলে উদ্বেগ আর শঙ্কা থেকে কিছুতেই বের হয়ে আসতে পারছেন না শিল্পোদ্যোক্তারা।
দেশের অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মূল্যস্ফীতি, টাকার অবমূল্যায়ন, ডলার সংকট এবং দ্রব্যমূল্যের লাগামছাড়া ঊর্ধ্বগতি ব্যবসার খরচ বাড়িয়ে দিয়েছে।
আর রাজনৈতিক অস্থিরতায় বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতার জন্য অনেকে নতুন বিনিয়োগে পিছপা হচ্ছেন।
ফলে ব্যবসায় আমদানিনির্ভরতা এবং ব্যাংকের উচ্চ সুদের হার ব্যবসা সম্প্রসারণে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এসব সংকটের মধ্যেই আগামী পহেলা অগাস্ট থেকে মার্কিন বাজারে পণ্য রপ্তানিতে ৩৫ শতাংশ (রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ) শুল্ক আরোপ নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।
এতে ইউরোপ ও আমেরিকান বাজারে মন্দা ও চাহিদা কমার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পরিবহনে ঘাটতির কারণে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।
ফলে সংকটের বৃত্ত ভাঙতে পারছে না দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য।
' সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের বিশাল সমাবেশ ' মানবজমিন পত্রিকার শিরোনাম।
রাজধানীতে বিশাল সমাবেশ করেছে জামায়াতে ইসলামী। পাঁচই অগাস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর এটিই দলটির বৃহৎ রাজনৈতিক কর্মসূচি।
ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে প্রথম বারের মতো বড় সমাবেশ করে নিজেদের শক্তিমত্তার জানান দিয়েছে দলটি।
সারা দেশ থেকে আসা কয়েক লাখ নেতাকর্মী এই সমাবেশে অংশ নেন।
মাসব্যাপী প্রস্তুতির পর বড় বাজেটের এই সমাবেশে দলীয় নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য রাখেন।
সমাবেশ থেকে তারা জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা, সংস্কার, গণহত্যার বিচার এবং সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা প্রবর্তনের দাবি জানান।
একইসঙ্গে বক্তৃতা বিবৃতিতে রাজনৈতিক সহনশীলতা চর্চারও আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্য দেয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়ায় জামায়াত আমীর তার পূর্ণাঙ্গ বক্তব্য দিতে পারেননি। তিন দফায় দাঁড়িয়ে ও বসে তিনি বক্তব্য শেষ করেন।

' সবচেয়ে বেশি মৃত্যু শ্রমজীবীদের ' প্রথম আলো পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।
এ খবরে বলা হয়েছে, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে যারা জীবন দিয়েছেন, তাদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন শ্রমজীবী মানুষেরা। কমপক্ষে ২৮৪ জন শ্রমজীবী মানুষ গণ-অভ্যুত্থানে নিহত হয়েছেন।
দিনমজুর, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক, ট্রাকের চালক–সহকারী, দোকানের কর্মী, রেস্তোরাঁর কর্মচারী ও পোশাক কারখানার কর্মীদের মতো আনুষ্ঠানিক–অনানুষ্ঠানিক খাতের শ্রমিকেরা গণ–অভ্যুত্থানে জীবন দিয়েছেন।
সরকারি গেজেটে শহীদদের তালিকায় যে ৮৪৪ জনের নাম এসেছে, তাদের মধ্যে ৮১০ জনের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করেছে এই পত্রিকাটি। তাদের প্রত্যেকের পরিবারের সঙ্গে কথা বলে সংবাদটি তৈরি করা হয়েছে।
তাদের পরিবারের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পেশা ও বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শ্রমজীবীদের পরে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে শিক্ষার্থীদের - ২৬৯ জন।
আবার শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের উল্লেখযোগ্য অংশের বয়স ১৮ বছরের নিচে।
স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার ১৮ বছরের কম বয়সী শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিল। গণঅভ্যুত্থানে কমপক্ষে ১৩৩টি শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে এ সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে।

' ভুল সিদ্ধান্তে যেন ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ না পায় ' যুগান্তর পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।
কোনো আবেগতাড়িত কিংবা ভুল সিদ্ধান্তের কারণে যেন চরমপন্থা কিংবা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায় সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেন, " সাম্প্রতিক সময়ে দেশে সংঘটিত কিছু নৃশংস এবং অনাহুত ঘটনা জনমনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সক্ষমতাকে ক্ষেত্রবিশেষে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো একটি অংশের সহায়তায় কেউ কেউ কি দেশে উদ্দেশ্যমূলক পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে কিনা সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন জায়গায় মানুষের কথা শুনলে বোঝা যায় এই বিষয়টিও জনমনে জিজ্ঞাসা রয়েছে।"
" অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে আদৌ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কিনা কোনো কোনো মহল থেকে এমন ধরনের প্রশ্ন উপস্থাপন বিচ্ছিন্ন বক্তব্য হিসাবে বোধহয় দেখার আজ কোনো সুযোগ নেই " বলেন মি. রহমান।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানী ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় (ভার্চুয়ালি) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
'গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪ : বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবদান ও শহীদদের স্মরণে স্মরণসভা' শীর্ষক এই সভা হয়।

' এস আলমের দুর্নীতি তদন্তে ৩ সংস্থার যৌথ কমিটি গঠন ' নয়া দিগন্ত পত্রিকার শিরোনাম।
চট্টগ্রামের বিতর্কিত ব্যবসায়ী সাইফুল আলম মাসুদ ওরফে এস আলম ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্তে তিন সংস্থার সমন্বয়ে একটি যৌথ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটিতে রয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), সিআইডি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
কমিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে সিএসআরের অর্থ কিভাবে ব্যয় হয়েছে, এস আলম ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে তার তদন্ত করতে মাঠে নেমেছে।
এজন্য ২০১৭ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ৮ বছরের সিএসআর ব্যয়ের তথ্য তলব করেছে।
একইসাথে সিএসআরের অর্থ বের করে নিতে যেসব কর্মকর্তা স্বাক্ষর করেছেন বা সহযোগিতা করেছেন তাদেরও তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এ সংক্রান্ত একটি চিঠি দুদক থেকে ইসলামী ব্যাংকের কাছে পাঠানো হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

পূর্বাচল - ঝিলমিল - উত্তরা আবাসন প্রকল্পে ' বিশেষ বিবেচনায় বরাদ্দ দেয়া বিতর্কিতদের প্লট বাতিল করেনি রাজউক ' বণিক বার্তা পত্রিকার শিরোনাম।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসন টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে তার সহযোগীদের নাম-পরিচয়।
দলীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি এ তালিকায় উঠে আসে প্রভাবশালী আমলা, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও বেশকিছু গণমাধ্যমকর্মীর নাম।
যারা মূলত ক্ষমতাসীনদের স্বার্থ রক্ষায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভূমিকা রাখেন।
এর স্বীকৃতিস্বরূপ রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন প্রকল্পে তারা পান প্লট কিংবা ফ্ল্যাট বরাদ্দ।
শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এসব সম্পদের বরাদ্দ বাতিলের দাবি ওঠে। কিন্তু এক বছর হতে চললেও বাতিল করা হয়নি বিশেষ বিবেচনায় বরাদ্দ পাওয়া বিতর্কিতদের প্লট।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় আইন সংশোধন হয় ১৯৮৬ সালে। নতুন আইনে বলা হয়, 'সরকার যাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে তাকেই প্লট বরাদ্দ দিতে পারবে।'
ওই ধারাটির মাধ্যমে সরকারি আবাসন প্রকল্পগুলো হয়ে ওঠে ক্ষমতাবলয়ের কাছের লোকদের সুবিধা দেয়ার হাতিয়ার।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, স্বৈরশাসক তার শাসন টিকিয়ে রাখতে বরাবরই আমলা, রাজনীতিবিদসহ সমাজের প্রতাপশালী ও প্রশাসনিক ক্ষমতাধরদের ওপর বেশি নির্ভর করেছেন।
বিভিন্ন সময়ে বিচার বিভাগ, গণমাধ্যম, প্রশাসন, রাজনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের নানা ব্যক্তির সমর্থনেরও প্রয়োজন পড়েছে। এ সমর্থনের বিনিময়ে এসব মানুষকে সম্পদ বাড়ানোর পথ প্রশস্ত করে দেয়া হয় নানাভাবে।

' বিনা ভোটে আর এমপি নয় ' আজকের পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনাম।
এ খবরে বলা হয়েছে, বিনা ভোটে এমপি হওয়ার সুযোগ আর রাখতে চায় না বর্তমান নির্বাচন কমিশন।
এজন্য গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ( আরপিও ) সংশোধনের উদ্যোগ নিচ্ছে ইসি।
ইসি সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবরে বলা হয়েছে, আরপিও সংশোধনের খসড়ায় বিনা ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পথ বন্ধ করার বিধান রাখা হচ্ছে।
এছাড়া অনিয়ম হলে পুরো আসনের ভোট বন্ধের ক্ষমতা ইসির ফিরে পাওয়া, এক প্রার্থীর সর্বোচ্চ দুটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট করাসহ বেশ কিছু বিধান যুক্ত হচ্ছে খসড়ায়।
এছাড়া আরপিও থেকে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণের ব্যবস্থা বাতিল হচ্ছে।
আইন - শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনীকে যুক্ত করার প্রস্তাবও রয়েছে সংশোধনীতে।

' This time our fight is against corruption ' দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রথম পাতার এ শিরোনামের অর্থ ' এবার আমাদের লড়াই দুর্নীতির বিরুদ্ধে।'
আগামী সাধারণ নির্বাচনে জনগণের রায় পেলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার অঙ্গীকার করেছে জামায়াতে ইসলামী। ঢাকায় গতকালকের বিশাল সমাবেশ থেকে তারা এ ঘোষণা দিয়েছে।
সমাবেশে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, " ভবিষ্যত বাংলাদেশ কেমন হবে? আমি বলছি আরেকটা লড়াই হবে। ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে একটা লড়াই হয়েছে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে হবে আরেকটা লড়াই।"
" যা যা প্রয়োজন আমরা তাই করবো এবং যুবশক্তিকে একত্রিত করে সম্মিলিতভাবে সেই লড়াইয়ে জয়ী হবো " বলেন মি. রহমান।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এটাই ছিল জামায়াতের প্রথম "জাতীয় সমাবেশ"। যেটিকে তাদের শক্তির প্রদর্শন হিসেবে দেখা হয়।

' Education sector yet to return to normalcy ' নিউ এইজ পত্রিকার এ শিরোনামের অর্থ 'জুলাই গণ অভ্যুত্থানের এক বছরেও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসেনি শিক্ষা খাতে।'
২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্টে ছাত্র নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পরেও দেশে প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা স্তর পর্যন্ত শিক্ষাক্ষেত্রের কোন স্তরেই স্বাভাবিক একাডেমিক পরিবেশ এখনও ফেরানো সম্ভব হয়নি।
শিক্ষাবিদ ও গবেষকরা বলছেন, শিক্ষক সংকট, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত সম্পর্ক, ছাত্র ও শিক্ষকদের আন্দোলন এবং অনেক বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনও পরিচালনা কমিটি না থাকায় এই খাতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছে।
জাতীয় পাঠ্যক্রম সম্পর্কে সিদ্ধান্তহীনতা, শিক্ষার্থী ঝরে পড়া, অপ্রতুল বাজেট এবং এই খাতের জন্য সংস্কার কমিশন না থাকাকে এ খাতের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য সংকট হিসেবে উল্লেখ করেছেন গবেষকরা।
তারা আরও বলেন, কর্তৃপক্ষের উচিত শিক্ষার্থীদের শ্রেণীকক্ষে ফিরিয়ে আনার জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া এবং এই খাতের সামগ্রিক ও দীর্ঘমেয়াদী উন্নতির জন্য বিভিন্ন সংস্কার পরিকল্পনা গ্রহণ করা।